পুলিশের দায়িত্বে এবার ‘আই লিগ’ জয়ী বাঙালি কোচ

Advertisements আসন্ন কলকাতা ফুটবল লিগে ভাল পারফরম্যান্স করতে চাইছে পুলিশ এসি। কোচ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সঞ্জয় দে (Sanjay De)। মাসখানেক আগে থেকে অনুশীলন শুরু করে…

Coach Sanjay De

Advertisements

আসন্ন কলকাতা ফুটবল লিগে ভাল পারফরম্যান্স করতে চাইছে পুলিশ এসি। কোচ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সঞ্জয় দে (Sanjay De)। মাসখানেক আগে থেকে অনুশীলন শুরু করে দিয়েছেন সঞ্জয়।

Advertisements

সঞ্জয় দে কলকাতা ময়দানে খুব একটা পরিচিত কোচ নন। অতীতে পিয়ারলেস, রেইনবোর হয়ে প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছিল। সঞ্জয় দে-র কোচিংয়ে শিল্ড খেলেছিল পিয়ারলেস। কলকাতার বাইরে সঞ্জয় দে প্রতিষ্ঠিত এক নাম। রয়েছে এএফসি এ লাইসেন্স। নিজে কাজ করেছেন এএফসি ডি লাইসেন্স এডুকেটর হিসেবে।
ইছাপুরের সঞ্জয় দে ইতিমধ্যে জিতেছেন আই লিগ। অনুর্ধ ১৮ ইয়ুথ আই লিগ জিতেছেন মিনার্ভা পাঞ্জাবের হয়ে। কেরালায় কোচিং করিয়েছেন চুটিয়ে। পিএফসি-র হয়ে জিতেছেন কেরালা যুব লিগ অনুর্ধ ১৮। এছাড়াও দায়িত্বে এফসি কেরালার দায়িত্বে ছিলেন সঞ্জয়।

বিগত কয়েক মরসুম ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় চলেছে কেরালা ফুটবল বনাম বাংলা ফুটবল ডিবেট। কেরালার ফুটবল ব্যবস্থাকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন সঞ্জয়। বাংলা ও কেরালা ফুটবলের মধ্যে পার্থক্য কতটা? সঞ্জয় বলেছেন, “কেরালায় গ্রাসরুট ফুটবলকে খুব গুরুত্ব দেওয়া হয়। স্কুল, ইউনিভার্সিটি ফুটবল বা ইয়ুথ লিগ নিয়ে অনেক বেশি কাজ হচ্ছে। ফুটবলারদের ডায়েটের ওপর জোর দেওয়া হয়। কেরালায় প্রতিভা রয়েছে যথেষ্ট। স্কাউট করার কাজ অনেক সহজ ওখানে।” এ প্রসঙ্গে বলে রাখা ভাল যে হরমিপম, জোসেফ, ছোটে মাকান, দেবাংশ সঞ্জয় দে-র ছাত্র।

কলকাতা ফুটবল লিগে নিজেদের দল নিয়ে আশাবাদী সঞ্জয়। অনুশীলন শুরু করে দিয়েছেন অনেক আগে থেকে। ভাল ফলাফল করার লক্ষ্য নিয়ে মাঠে দল নামাবেন সঞ্জয়।