কলিঙ্গ নয়, কোথায় হতে পারে সুপার কাপ?

গতবছর শক্তিশালী ওডিশা এফসি‌কে (Odisha FC) পরাজিত করে কলিঙ্গ সুপার কাপ (Super Cup)  জয় করেছিল ইমামি ইস্টবেঙ্গল (East Bengal FC)। যারফলে প্রায় ১২ বছর পর…

Super Cup

গতবছর শক্তিশালী ওডিশা এফসি‌কে (Odisha FC) পরাজিত করে কলিঙ্গ সুপার কাপ (Super Cup)  জয় করেছিল ইমামি ইস্টবেঙ্গল (East Bengal FC)। যারফলে প্রায় ১২ বছর পর জাতীয় স্তরের কোনও ট্রফি আসে লাল-হলুদ তাঁবুতে। সেই নিয়ে যথেষ্ট খুশির আমেজ দেখা দিয়েছিল সমর্থকদের মধ্যে। এই খেতাব জয় করার সুবাদেই এবার এএফসির টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করার ছাড়পত্র পেয়েছে কলকাতা ময়দানের এই প্রধান।

বর্তমানে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের গ্ৰুপ পর্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছেছে ইমামি ইস্টবেঙ্গল। আগামী মার্চ মাসে শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে লড়াই। যেদিকে তাকিয়ে আপামর লাল-হলুদ জনতা।

   

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতের প্রাথমিক দলে বুমরাহ, রোহিত, কোহলি, শামি?

কিন্তু তাঁর আগে নিজেদের দলকে শক্তিশালী করতে মরিয়া ইস্টবেঙ্গল ম্যানেজমেন্ট। এক্ষেত্রে অস্কার ব্রুজনের উপরেই ভরসা রেখেছে মশাল ব্রিগেড। বলাবাহুল্য, তাঁর দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই নিজেদের পুরনো ছন্দে ফিরতে শুরু করেছে দল। আইএসএলের শুরুটা খুব একটা ভালো না হলেও সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে বদ্ধপরিকর ইস্টবেঙ্গল। এক্ষেত্রে টপ সিক্সে নিজেদের কোয়ালিফাই করতে মরিয়া সৌভিক চক্রবর্তীরা। পাশাপাশি গতবারের মতো এবারও সুপার কাপ জয় ধারা বজায় রাখতে চাইবেন ক্লেটন সিলভার দল। কিন্তু লড়াই টা এবার খুব একটা সহজ হবে না।

সম্পর্ক বিচ্ছেদ জল্পনার মধ্যে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট চাহালের, ধনশ্রী কী বললেন

পূর্বেই জানা গিয়েছিল যে এই নয়া মরসুমে বদলে যাবে সুপার কাপের ফরম্যাট। এক্ষেত্রে বাড়ানো হবে ম্যাচের সংখ্যা। এমনকি নকআউট স্টেজের ক্ষেত্রেও থাকবে আমূল পরিবর্তন। কিন্তু কোথায় হবে সুপার কাপ? সেই নিয়ে দেখা দিয়েছিল ধোঁয়াশা। অবশেষে উঠে আসলো এক নয়া তথ্য। জানা গিয়েছে, গতবারের মতো এবার আর হয়তো কলিঙ্গের বুকে আয়োজিত হবে না সুপার কাপ। বদল করা হতে পারে টুর্নামেন্টের ভেন্যু। সেক্ষেত্রে অন্যান্য শহরগুলি তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে গোয়া। সেইমতো একাধিক লগ্নিকারী সংস্থার সঙ্গে নাকি চলছে আলোচনা। এখনও পর্যন্ত যে পরিকল্পনা রয়েছে সেই অনুযায়ী আগামী ১৮ই এপ্রিল থেকে শুরু হতে পারে সুপার কাপ।

ডার্বিতে বাজিমাত করে লাল-হলুদ সমর্থকদের নয়নের মণি হবে এই ফুটবলার?

যেটি চলতে পারে প্রায় কুড়ি দিন। অর্থাৎ গতবারের তুলনায় অনেকটাই বেশি। জানা গিয়েছে, যদি প্রত্যেকদিন গড়ে একটি করে ম্যাচ আয়োজিত হয় সেক্ষেত্রে এই কুড়ি দিনের মধ্যেই শেষ হবে এই হাইভোল্টেজ টুর্নামেন্ট। কিন্তু ম্যাচের সংখ্যা বাড়ানো সম্ভব হলে মাত্র ১৩ দিনের মধ্যেই গ্রুপ পর্ব এবং নকআউট নিয়ে শেষ হয়ে যেতে পারে এই ফুটবল টুর্নামেন্ট।