পিয়ারলেস ম্যাচ শেষে ডুরান্ড ট্রফি নিয়ে মাঠ প্রদক্ষিণ বাগান ফুটবলারদের

গত মরশুমের মত এবার ও যথেষ্ট ছন্দে রয়েছে মোহনবাগান (Mohun Bagan) দল। যারফলে, মরশুম শুরু হতেই এসেছে সাফল্য। গত ৩রা সেপ্টেম্বর পড়শি ক্লাব ইমামি ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে ডুরান্ড কাপ জিতেছে সবুজ-মেরুন ব্রিগেড

Durand Cup trophy

গত মরশুমের মত এবার ও যথেষ্ট ছন্দে রয়েছে মোহনবাগান (Mohun Bagan) দল। যারফলে, মরশুম শুরু হতেই এসেছে সাফল্য। গত ৩রা সেপ্টেম্বর পড়শি ক্লাব ইমামি ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে ডুরান্ড কাপ জিতেছে সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। যা নিয়ে খুশি আপামর বাগান জনতা। প্রথম ম্যাচেই বাংলাদেশ সেনার বিপক্ষে সহজ জয় তুলে নিয়েছিল মেরিনার্সরা।

তারপর সেই একই ফর্ম ধরেই গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে পাঞ্জাব এফসিকে পরাজিত করে মোহনবাগান। তবে শেষ ম্যাচে ইমামি ইস্টবেঙ্গল দলের কাছে অপ্রত্যাশিতভাবে পরাজিত হতে হয়েছিল কলকাতার এই প্রধান দলকে। পরবর্তীতে একটা সময় টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি দেখা দিলেও সেখান থেকে উঠে কোয়ার্টার ফাইনালে স্থান করে নেয় হুয়ান ফেরেন্দোর ছেলেরা।

তারপর সেখানে শক্তিশালী মুম্বাই সিটি এফসি দলকে পরাজিত করে সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে কামিন্স-বুমোসরা। তারপর সেখানে মানালো মার্কেজের এফসি গোয়া দলকে পরাজিত করে সোজা ফাইনালে উঠে যায় বিশাল কাইথরা। তবে এক্ষেত্রে মোহনবাগানের পক্ষে রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তের কথা বারংবার উঠে আসলেও ফাইনালে দশজনে খেলেই মশালে জল ঢেলে নেয় বাগান ফুটবলাররা। সেইসাথে নিজেদের ১৭ তম ডুরান্ড কাপ ও অর্জন করে ফেলে গঙ্গা পাড়ের এই ফুটবল ক্লাব।

গত কয়েকদিন আগেই সেই নিয়েই সেলিব্রেশন হয়েছে ক্লাব তাঁবুতে। তবে আজ কলকাতা লিগের খেলার শেষে বিশেষ চমক রাখা হয় দলের সমর্থকদের জন্য। এক্ষেত্রে ম্যাচের শেষে ডুরান্ড কাপ হাতে গোটা মাঠ প্রদক্ষিণ করে জুনিয়র দলের ফুটবলাররা। যা সহজেই মন কাড়ে দলের সমর্থকদের।