Dipendu Biswas: আট ম্যাচেই ছিল চমক, কলকাতা ফুটবল মানেই বর্তমান ছাপিয়ে এখনও উজ্জ্বল সেই দীপেন্দু

কলকাতা: কলকাতা ফুটবল লিগ ২০২৪ শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে। খেলা হয়ে গিয়েছে বেশ কিছু ম্যাচ। আগামী দিনের স্ট্রাইকারের খোঁজে রয়েছে বাংলা সহ গোটা দেশ। বাঙালি স্ট্রাইকার…

Dipendu Biswas

কলকাতা: কলকাতা ফুটবল লিগ ২০২৪ শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে। খেলা হয়ে গিয়েছে বেশ কিছু ম্যাচ। আগামী দিনের স্ট্রাইকারের খোঁজে রয়েছে বাংলা সহ গোটা দেশ। বাঙালি স্ট্রাইকার বললে এখনও উঠে আসে দীপেন্দু বিশ্বাস (Dipendu Biswas), অসীম বিশ্বাসদের নাম। দীপেন্দুদেরও স্ট্রাগল করতে হয়েছিল ফুটবলার হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার আগে। দীপেন্দু বিশ্বাস কীভাবে উঠে এলেন ভারতীয় ফুটবল মানচিত্রে? এই প্রশ্নই করা হয়েছিল তাঁকে।

East Bengal Match: ভূমিপুত্ররা ঘোরাল ইস্টবেঙ্গল ম্যাচের মোড়

   

রবিবার মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের কোচের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন দীপেন্দুরা। বৈঠক শেষে জানালেন তাঁর ফুটবল জীবনের শুরুর দিককার কথা। দীপেন্দু জানিয়েছেন, “টাটা ফুটবল অ্যাকাডেমি থেকে শুরু। আমার বয়স ষোলো কি সতেরো হবে। মোহনবাগানে তখন চিমা ওকোরি, রোশান পেরেইরা ছিলেন। মোহনবাগান এতো বড় দল, প্রথম একাদশে সুযোগ পাওয়া মুখের কথা নয়। আমাদের সময়েও প্রচুর কম্পিটিশন ছিলাম। অমল দত্ত আমার ওপর ভরসা রেখেছিলেন।”

নিজেকে প্রমাণ করার জন্য দীপেন্দু পেয়েছিলেন আটটি ম্যাচ। “অমল দত্ত আমাকে বলেছিলেন, ‘তোকে আটটা ম্যাচে নামাবো। এই আটটা ম্যাচে তোকে ভাল খেলতে হবে। না হলে মুশকিল। কম্পিটিশন আরও বেড়ে যাবে'”, দীপেন্দু বিশ্বাসকে বলেছিলেন অমল দত্ত।

অমল দত্ত কথা রেখেছিলেন। দীপেন্দুকে খেলিয়েছিলেন আটটা ম্যাচে। ওই এত ম্যাচে দীপেন্দু করেছিলেন ১৩ গোল। লিগের টপ গোলস্কোরার। চিমা ওকোরি, রোশান পেরেইরাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কলকাতা ময়দান থেকে উঠে এসেছিলেন এক তরুণ বাঙালি স্ট্রাইকার।

দুই ম্যাচ জিতে ডার্বি খেলতে নামবে East Bengal

মোহনবাগানের প্রথম একাদশে ঢোকা দীপেন্দুর জন্য সহজ ছিল না। পায়ে চোট পেয়েছিলেন। দীপেন্দু বলেছেন, “পায়ে চোট পেয়ে সাময়িকভাবে সমস্যায় পড়েছিলাম। চোট সারিয়ে তারপর প্র্যাকটিস শুরু করি… অমল স্যার ছিলেন বলেই হয়তো সুযোগটা পেয়েছিলাম। বিখ্যাত ‘ডায়মন্ড ম্যাচ’-এও খেলার সুযোগ পেয়েছিলাম।”