হইচই খুব। কিন্তু ভবিষ্যতে কী হবে তা এখনও জানা নেই। আপাতত বৃহস্পতিবারের আপডেট, ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) তাঁবুতে আরও এক রাজনীতিবিদ।
এদিন শতাব্দী প্রাচীন ক্লাবে ছিল উৎসবের আমেজ। বাংলাদেশ থেকে এসেছিলেন বিশিষ্ট অতিথিরা। ফুটবল প্রেমী হিসেবেই তাঁদের পরিচয় দেওয়া হচ্ছে । কিন্তু ফুটবলের প্রচ্ছন্নে রাজনীতির যোগ রয়েছে বলেও কেউ কেউ মনে করছেন।
লাল হলুদ কর্তাদের আতিথেয়তায় খুশি সাজিদ হালদার। ফেসবুক পোস্ট করেছেন অনুষ্ঠানের কিছু মুহূর্তের ছবি। এই সাজিদ আহমেদ একজন রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব।
প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, বাংলাদেশ আওয়ামী যুব লিগের তিনি অন্যতম একজন। বাংলাদেশ – রাশিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোস্যাইটির সেক্রেটারি। বাংলাদেশ পিস কাউন্সিলের ইন্টারন্যাশানাল অ্যাফেয়ার্স সেক্রেটারি।
অতীতে ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব যোগের কথা কারও অজানা নয়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হস্তক্ষেপ করার পর ইন্ডিয়ান সুপার লিগে দল নামিয়েছিল শ্রী সিমেন্ট। মাঠে খেলতে পেরেছিল লাল হলুদ ব্রিগেড। এরপরের ঘটনা পরম্পরা এখন চর্চার বিষয়। এরই মধ্যে ক্লাবের আরও এক রাজনীতিবিদের প্রবেশ।