নিজস্ব চ্যানেলে সম্প্রচারিত ISL ম্যাচ 

অষ্টম এডিশনের পরেও আইএসএলের (ISL) ফ্র‌্যাঞ্চাইজিরা এখনও লাভের মুখ দেখেনি, একই অবস্থা আইএসএলের এফএসডিএলেরও। তার উপর করোনা আবহে পর পর দু’বছর বায়োবাবল রাখতে গিয়ে স্বাস্থ্য…

ISL

অষ্টম এডিশনের পরেও আইএসএলের (ISL) ফ্র‌্যাঞ্চাইজিরা এখনও লাভের মুখ দেখেনি, একই অবস্থা আইএসএলের এফএসডিএলেরও। তার উপর করোনা আবহে পর পর দু’বছর বায়োবাবল রাখতে গিয়ে স্বাস্থ্য খাতে অতিরিক্ত ৪০ কোটি টাকা খরচ হওয়ার পর, স্বাভাবিক ভাবেই আইএসএল থেকে আর্থিক লাভ পাওয়ার কোনও জায়গাতেই নেই এফএসডিএল। পুরো ব্যাপারটাকে দু’ভাবে দেখছে এফএসডিএল।

প্রাথমিক লক্ষ্য, এই মুহূর্তে বিনিয়োগ করে ধীরে ধীরে আইএসএলটাকে একটা লাভজনক ব্র‌্যান্ডে পরিণত করা। দ্বিতীয়ত ভারত জুড়ে ফুটবলের প্রসার ঘটানো, পরিকাঠামোর উন্নতি করা, পুরো ব্যাপারটাকেই সামাজিক উন্নয়নের ব্যাপার হিসেবে দেখতে চাইছে রিলায়েন্স। যে কারণে, রিলায়েন্স কর্তৃপক্ষ ঠিক করে ফেলেছে, রিলায়েন্স অ্যাকাডেমি থেকে সমাবর্তন শেষে কোনও শিক্ষার্থীকে আইএসএলের কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজি সই করাতে চাইলে, কোনও অর্থ দাবি করা হবে না। 

   

স্টারের সঙ্গে আইএসএলের ম্যাচ সম্প্রচার চুক্তি ২০২৫ শেষ হয়ে যাচ্ছে। তার আগেই নিজেদের স্পোর্টস চ্যানেল খুলছে ‘জিও’। ফলে ২০২৫এর পর আইএসএল নিজেদের স্পোর্টস চ্যানেলেই সম্প্রচার করবে এফএসডিএল। চেষ্টা হচ্ছে, এবারের কাতার বিশ্বকাপের আগেই জিওর স্পোর্টস চ্যানেল খুলে ফেলতে। তার আগে আই এসএলকে ভার্চুয়ালি বিভিন্নভাবে বিক্রি করার চেষ্টা চলছে। চেষ্টা হচ্ছে ‘এনএফটি’ মার্কেটে আইএসএল ব্র‌্যান্ডকে প্রতিষ্ঠিত করার।