গত ২৫ তারিখ থেকে ইন্ডিয়ান সুপার লিগে অভিযান শুরু করেছে ইমামি ইস্টবেঙ্গল ফুটবল দল। যেখানে তাদের প্রথম ম্যাচে খেলতে হয়েছিল জামশেদপুর এফসির বিপক্ষে। সেই ম্যাচে ভালো খেললেও শেষ পর্যন্ত গোলের দেখা পায়নি কলকাতার এই প্রধান। যারফলে, শেষ পর্যন্ত পয়েন্ট ভাগাভাগি করেই মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাদের।
অন্যদিকে, জামশেদপুর ম্যানেজমেন্টের তরফ থেকে পেনাল্টির দাবি তোলা হলেও তাতে গুরুত্ব দেননি ম্যাচ রেফারি। যা নিয়ে সরগরম ময়দান। তবে লাল-হলুদের তারকা ফুটবলার ক্লেটন সিলভার অফ ফর্ম যথেষ্ট চিন্তায় রাখছে লাল-হলুদ কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাতকে।
এসবের মাঝেই আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর হায়দরাবাদ এফসির মুখোমুখি হতে চলেছে ইমামি ইস্টবেঙ্গল দল। আইএসএলের প্রথম ম্যাচে জয়ের দেখা না পেলেও এই ম্যাচ জিততে মরিয়া কুয়াদ্রাত। সেইমতো গোটা দলকে বিশেষ অনুশীলন করাচ্ছেন তিনি। এছাড়াও এবার নিজেদের সেরা প্রমাণ করার লড়াই রয়েছে জাভিয়ের সিভেরিও টোরো ও বোরহা হেরেরার। গত মরশুমে এই হায়দরাবাদ দলের জার্সিতেই ঝড় তুলেছিলেন দুজনে। সেখান থেকেই নতুন মরশুমে লাল-হলুদে আসা। তাই পুরোনো দলের বিপক্ষে খেলতে যথেষ্ট মুখিয়ে রয়েছেন দুজনে। তার মাঝেই এবার খুশির খবর উঠে আসল লাল-হলুদ সমর্থকদের জন্য।
জানা গিয়েছে, আগামী ম্যাচ থেকেই নাকি যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে বিভিন্ন রকমের টিফোর পাশাপাশি হ্যান্ড মাইক ও ড্রাম নিয়ে মাঠে প্রবেশ করতে পারবে সকল ফ্যানক্লাব গুলি। ঠিক এমনটাই ইঙ্গিত মিলেছে এবার। গতকাল মোহনবাগান ম্যাচের আগেই রাজ্যের ক্রীড়া দপ্তরের পাশাপাশি বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের তরফ থেকে সবুজ সংকেত মিলতেই আনন্দে আত্মহারা হয়ে উঠেছিল বাগান সমর্থকরা। এবার সেই একই ছাড় পেল ইমামি ইস্টবেঙ্গল। কয়েক ঘন্টা আগেই সরকারিভাবে তা জানিয়ে দেওয়া হয় ক্লাবের তরফ থেকে।