East Bengal: ফুটবলারদের নিয়ে বিস্ফোরক প্রাক্তন ফুটবলার ষষ্ঠী দুলে

শনিবার বাংলার ফুটবল ময়দানে যে মহারণ হবে, সেটা আর আলাদা করে বলে দেওয়ার দরকার নেই। মুখোমুখি খেলতে নামছে এটিকে মোহনবাগান এবং ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) ফুটবল…

Sasthi Duley

শনিবার বাংলার ফুটবল ময়দানে যে মহারণ হবে, সেটা আর আলাদা করে বলে দেওয়ার দরকার নেই। মুখোমুখি খেলতে নামছে এটিকে মোহনবাগান এবং ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) ফুটবল ক্লাব। বিগত ছ’টি ডার্বিতে সবুজ-মেরুন ব্রিগেডকে হারাতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল ক্লাব। ফলে আত্মবিশ্বাসের দিক থেকে লাল-হলুদ ব্রিগেড কিছুটা হলেও পিছিয়ে থাকবে বলে মনে করছেন ফুটবল বিশেষজ্ঞরা।

ইস্টবেঙ্গলের প্রাক্তন ফুটবলার ষষ্ঠী দুলে এই ডার্বি ম্যাচ নিয়ে মুখ খুলেছেন। এই সময় ডিজিটালকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি বললেন, ‘মোহনবাগান এবং ইস্টবেঙ্গল দলের মধ্যে অনেকটাই পার্থক্য রয়েছে। তবে বড় ম্যাচের ব্যাপারটা একেবারে আলাদা। অনেক সময় খারাপ দলও ভালো খেলে দিয়েছে। বড় ম্যাচের আগে জয় ইস্টবেঙ্গল দলের আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে পারে বলে মনে করছি।’

   

সেইসঙ্গে তিনি আরও যোগ করেছেন, ‘বড় ম্যাচে যে দল আবেগ ধরে রাখতে পারবে, তারাই শেষপর্যন্ত জয়লাভ করবে। কলকাতা ডার্বি হল দর্শকদের আবেগের খেলা। তবে যেহেতু ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে ইনভেস্টর আসতে অনেকটাই দেরি হয়েছে, সেকারণেই ভালো করে দলগঠণ করা সম্ভব হয়নি। তা সত্ত্বেও একথা বলব যে বড় ম্যাচে কোন দল শেষপর্যন্ত জয়লাভ করবে, সেটা আগে থেকে কখনই বলা সম্ভব নয়।’

ইস্টবেঙ্গলের প্রাক্তন ফুটবলার ষষ্ঠী দুলে এই ডার্বি ম্যাচ নিয়ে মুখ খুলেছেন। তিনি বলেন ‘মোহনবাগান এবং ইস্টবেঙ্গল দলের মধ্যে অনেকটাই পার্থক্য রয়েছে। তবে বড় ম্যাচের ব্যাপারটা একেবারে আলাদা। অনেক সময় খারাপ দলও ভালো খেলে দিয়েছে। বড় ম্যাচের আগে জয় ইস্টবেঙ্গল দলের আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে পারে বলে মনে করছি।’

সেইসঙ্গে তিনি আরও যোগ করেছেন, ‘বড় ম্যাচে যে দল আবেগ ধরে রাখতে পারবে, তারাই শেষপর্যন্ত জয়লাভ করবে। কলকাতা ডার্বি হল দর্শকদের আবেগের খেলা। তবে যেহেতু ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে ইনভেস্টর আসতে অনেকটাই দেরি হয়েছে, সেকারণেই ভালো করে দলগঠণ করা সম্ভব হয়নি। তা সত্ত্বেও একথা বলব যে বড় ম্যাচে কোন দল শেষপর্যন্ত জয়লাভ করবে, সেটা আগে থেকে কখনই বলা সম্ভব নয়।’

তিনি আরও জানান, ‘আমার এই কোচ পছন্দ নয়। একটা ভারতীয় দলে কোচিং আর ক্লাবে কোচিং করার মধ্যে অনেক পার্থক্য। দেশি যারা কোচ ছাড়া ছিলেন, এই যেমন সুব্রত ভট্টাচাৰ্য, সুভাষ ভৌমিক, অমল দত্ত,পিকে ব্যানার্জী, ওঁরা আকাশে-বাতাসে প্লেয়ারদের মানসিকতা সব বুঝতেন। বিদেশী কোচ আসে তাঁদের কথা কখনও প্লেয়াররা বোঝে, কখনও বোঝে না। ভারতীয় কোচেরা বোঝেন যে কোন ফুটবলার কোন ফুলে সন্তুষ্ট। বিদেশিরা সেটা বোঝে না। আর এটাই মানসিকতার পার্থক্য।’