East Bengal : তাঁবুর ভিতরে হচ্ছেটা কী! নীতুদের বিরুদ্ধে ক্রমে বাড়ছে ক্ষোভ

এখনও সই হয়নি। কবে হবে সেটাও স্পষ্ট নয়। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনের পর জল্পনা আরও বেড়েছে। ইস্টবেঙ্গল (East Bengal ) ক্লাবের পক্ষ থেকে নাকি সম্মতি পত্র…

Debabrata Sarkar, East Bengal Club official, speaking to the media

এখনও সই হয়নি। কবে হবে সেটাও স্পষ্ট নয়। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনের পর জল্পনা আরও বেড়েছে। ইস্টবেঙ্গল (East Bengal ) ক্লাবের পক্ষ থেকে নাকি সম্মতি পত্র পাঠানোই হয়নি! এমন পরিস্থিতিতে নতুন করে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে লাল হলুদ সমর্থকদের মধ্যে।

মনে করা হয়েছিল খুব তাড়াতাড়ি ইস্টবেঙ্গল এবং ইমামির মধ্যে সই সম্পন্ন হবে। সেটা তো এখনও হলই না, উল্টে অন্য আশঙ্কা। ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ দেখা গিয়েছে।

সমর্থকদের একটা বড় অংশ ইস্টবেঙ্গল কর্তাদের ওপর ক্ষুব্ধ। আবার উঠে এসেছে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড প্রসঙ্গ। সামাজিক মাধ্যমে কেউ বলছেন, “অনেকেই বলছেন, সৌরভ এম ইউকে আনতে চেয়েছিল, তাতে ক্লাবের ক্ষমতা কমে যেত, দাদাগিরি করা যেত না। তাই মমতাকে ধরে তড়িঘড়ি ইমামিকে জড়িয়েছে৷ যাতে আগের দুবারের মতো কোন চুক্তি না করে টিম করা যায়।”

Advertisements

ক্লাব কর্তাদের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ এই প্রথম নয়। আগেও এমন কথা সমর্থকরা বলেছেন। ইমামির সঙ্গে যদি দ্রুত সই পর্ব মিটিয়ে ইস্টবেঙ্গল কর্তারা দল গঠনের কাজে হাত দিলে ক্ষোভের আগুন হয়তো নিভু নিভু হতো। মাঝে হয়েওছিল তেমনটা। পুরনো দিনের ব্যর্থতা ভুলে নতুন আশার সঞ্চার হয়েছিল মনে। রাতারাতি যা উধাও।

আগামী দিনে ক্লাবের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শনের ব্যাপারে কেউ কেউ বলা শুরু করেছেন। সমর্থকদের কথা অনুযায়ী, ‘এভাবে আর কতো দিন! মুখ বুজে আর সহ্য নয়।’ জল্পনা মতো চলতি সপ্তাহে যদি সই না হয়, তাহলে ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের ধৈর্য্যের বাঁধ ভাঙলেও ভাঙতে পারে।