East Bengal FC : ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়া, লাল-হলুদ জার্সি ছেড়ে কেন নতুন পেশা বাছলেন ফুটবলার?

কথায় আছে সব খেলার সেরা বাঙালির ফুটবল (Football)। এই ফুটবলকেই সাধনার মন্ত্র হিসেবে বেছে নিয়েছেন একাধিক ফুটবলারই (Footballer)। সেক্ষেত্রে নিজের প্রতিভাকে তুলে ধরে বাংলা থেকে…

East Bengal FC's Toijam Thoibisana Chanu Signs with Sreebhumi FC

short-samachar

কথায় আছে সব খেলার সেরা বাঙালির ফুটবল (Football)। এই ফুটবলকেই সাধনার মন্ত্র হিসেবে বেছে নিয়েছেন একাধিক ফুটবলারই (Footballer)। সেক্ষেত্রে নিজের প্রতিভাকে তুলে ধরে বাংলা থেকে জাতীয় স্তরে পৌঁছে গিয়েছেন বেশ নাম জাদা ফুটবলাররা। তবে এবার এল এক উল্টো উদাহরণ। হার মানাবে বাস্তবকেও। ফুটবল ছিল সাধনা সেখান থেকে এখন ফিশ ফ্রাই, ফিশ ফিঙ্গার বিক্রি করে দোকান (Fish Fry Shop ) চালাচ্ছেন ইস্টবেঙ্গলের (East Bengal FC) প্রাক্তন ফুটবলার সুভাষ দাস (Subhas Das)।

   

KKR : নিলাম শেষে প্রকাশ্যে এল নাইটদের ওপেনিং জুটি এবং অধিনায়কের নাম!

বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় সকলের নজর কেড়েছে বাঘাযতীন লেভেল ক্রসিংয়ের সামনের এক ফ্রাই আইটেমের দোকান। সেই দোকান চালাচ্ছেন এক সময়ে লাল-হলুদ জার্সিতে খেলা সুভাষ দাস। এক ফুড ব্লগিং চ্যানেলের মাধ্যমে এই ঘটনা সকলের প্রকাশ্যে এসেছে। তাঁর ফুটবল জীবন প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, “ফুটবল খেলেছি, খেলতাম বলতে প্রফেশনালি খেলেছি। ২০১৭ সালে ইস্টবেঙ্গলের অনূর্ধ্ব ১৯-এ ছিলাম, তখন আমাদের তরুণ স্যার ছিল। খুব বেশি দিন নয় তবে মাস ছয় মতো ইস্টবেঙ্গলে খেলেছিলাম। এছাড়াও বেশ কয়েকটি ক্লাবে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ডিভিশনের হয়ে খেলছি। পাশাপাশি লোকাল ট্রুনামেন্ট তো রয়েছে। একইসঙ্গে সেলস ম্যানের কাজ করেছি।

বোরহা-সাদিকু প্রসঙ্গে কী বললেন মানোলো? জানুন বিস্তারিত

এই নতুন দোকান প্রসঙ্গে ফুটবলার সুভাষ দাস জানিয়েছেন, “কাজ করার পাশাপাশি মনে হয়েছে নিজের কিছু করি, সেখান থেকেই এই দোকানের চিন্তাধারা। তবে রান্না আমি এখনও পুরো শিখতে পারি নি। আমার বন্ধু সেই প্রধান কাজ গুলো করছে। আস্তে আস্তে শিখে যাব।”

ঘরের মাঠে পরাজিত হয়ে কী বললেন স্ট্যাহরে?

ফুটবল ছাড়ার প্রসঙ্গে তিনি জানান, ” ফুটবল আমার কাছে সাধনা ছিল। পায়ে আঘাতের জন্য খেলা বন্ধ করি কিন্তু ফুটবল তো ভোলার মতো নয়, তাই সময় পেলে এখনও মাঝে সময় মাঠে যাই।”