জামশেদপুর এফসির ছাঁটাই করা ফুটবলার দিকে তাকিয়ে East Bengal FC

ইন্ডিয়ান সুপার লিগে ৮ ম্যাচ খেলে ৫ ম্যাচে হেরেছে ইস্টবেঙ্গল এফসি,জিতেছে ৩ ম্যাচ। এমন অবস্থায় জানুয়ারির ফিফা উইন্ডোকে কাজে লাগিয়ে টিমে ভোলবদলের পথ খুঁজছে লাল-হলুদ…

Officials from Emami and East Bengal Club shaking hands

ইন্ডিয়ান সুপার লিগে ৮ ম্যাচ খেলে ৫ ম্যাচে হেরেছে ইস্টবেঙ্গল এফসি,জিতেছে ৩ ম্যাচ। এমন অবস্থায় জানুয়ারির ফিফা উইন্ডোকে কাজে লাগিয়ে টিমে ভোলবদলের পথ খুঁজছে লাল-হলুদ (East Bengal FC) শিবির।

সূত্রে খবর, জামশেদপুর এফসি শীতকালীন ট্রান্সফার উইন্ডোতে তাদের বিদেশী দলকে নতুন করে সাজানোর জন্য খেলোয়াড় খুঁজছে। ম্যানেজমেন্ট খেলোয়াড়দের উপর “বিশ্বাস হারিয়েছে” বলে জানা গিয়েছে। অন্তত ৪ জন বিদেশী ফুটবলারের ঘাড়ে খাঁড়া নেমে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। সূত্র মারফৎ খবর পাওয়া গিয়েছে, জামশেদপুর এফসি থেকে ছাটাই হওয়া বিদেশী ফুটবলারদের পাকড়াও করতে ছিপ ফেলে বসে রয়েছে ইস্টবেঙ্গল এফসি ম্যানেজমেন্ট।

East Bengal lost to Chennaiyin FCএখন প্রশ্ন উঠছে জামশেদপুর টিমের ছাটাই খেলোয়াড়দের দলে নিয়ে ইস্টবেঙ্গল ম্যানেজমেন্ট টিমের ভোলবদলের যে স্বপ্ন দেখছে তা বাস্তবে কতটা রেজাল্ট দেবে দলের হয়ে।লাল হলুদ হেডকোচ স্টিফেন কনস্টাটাইনের কথার সূত্র ধরে বলতে হয়,টিম যখন নতুন,সেটআপ নতুন, তাহলে তাড়াহুড়ো করে ফিফা ট্রান্সফার উইন্ডো ব্যবহার করে নতুন সেটআপ (ফুটবলার) আনার প্রয়োজনীয়তা আদৌ কতটা বাস্তবোচিত।

কেননা, নতুন ফুটবলার আসলে তাকেও পুরনো সেটআপের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সময় দিতে হবে,এর জন্য ISL লিগে ইস্টবেঙ্গলের খেলা স্থগিত থাকবে না।একের পর এক ম্যাচ যত হবে লিগ ফুরিয়ে আসবে ফলে লাল হলুদ ভক্তদের মধ্যে ক্ষোভের থেকে হতাশা আরও বেড়ে যাবে প্রিয় দলকে নিয়ে।তাই পুরনো সেটআপ (ফুটবলার) ধরে রাখার তাগিদ রেখেই লিগ অভিযান অব্যাহত রাখলে সেশনের মাঝপথে ভাঙা গড়ার মাশুল অন্তত দিতে হবে না ইস্টবেঙ্গল এফসি এবং তার সমর্থকদের।