East Bengal: রেফারিং প্রসঙ্গে ফের মুখ খুললেন লাল-হলুদ কোচ, কী বললেন

৩ তারিখ আইএসএলের দ্বিতীয় লেগ শুরু করেছে কলকাতা ময়দানের দুই প্রধান। প্রথম দিকেই তরুণ ফুটবলার অজয় ছেত্রীর গোলে এগিয়ে গিয়েছিল ইমামি ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) ফুটবল…

Carles Cuadrat

৩ তারিখ আইএসএলের দ্বিতীয় লেগ শুরু করেছে কলকাতা ময়দানের দুই প্রধান। প্রথম দিকেই তরুণ ফুটবলার অজয় ছেত্রীর গোলে এগিয়ে গিয়েছিল ইমামি ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) ফুটবল দল। তবে পরবর্তীতে আলবেনিয়ান তারকা আর্মান্দো সাদিকুর করা গোলে সমতায় ফেরে মোহনবাগান সুপারজায়ান্টস দল।‌

যারফলে, প্রথমার্ধের শেষে খেলার ফলাফল অমীমাংসিত ভাবেই শেষ হয়। তবে দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই ফের আক্রমনের তেজ বাড়াতে থাকে লাল-হলুদ। সেখান থেকেই পেনাল্টি পায় ইস্টবেঙ্গল। সেখান থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন ব্রাজিলিয়ান তারকা ক্লেটন সিলভা। তবে নির্ধারিত সময় শেষে হওয়ার আগেই গোল শোধ করেন অজি ফুটবলার দিমিত্রি পেত্রাতোস।

   

যারফলে, পয়েন্ট ভাগাভাগি করেই মাঠ ছাড়তে হয়েছিল দুই দলকে। যা নিয়ে খুব একটা খুশি নয় ইস্টবেঙ্গল সমর্থকরা। এই নিয়ে বাগান অধিনায়ক শুভাশিস বসু বলেছিলেন, আমরা দুবার পিছিয়ে পড়েও দুরন্ত কামব্যাক করেছি। এটা যথেষ্ট স্বস্তিজনক। সেইসাথে দলের ফুটবলারদের ও আত্মবিশ্বাস বাড়াবে‌।‌

তবে ভারতীয় ফুটবলের মান উন্নত করতে হলে রেফারিং ও যথেষ্ট উন্নত করতে হবে। আমরা দেখেছি রেফারি একাধিক সময় ভুলভ্রান্তিকর সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। যখন খুশি কার্ড ও দেখানো হয়েছে। সেইসাথে পেনাল্টির সিদ্ধান্ত ও ছিল একেবারে হাস্যকর। তাই রেফারিংয়ের মান উন্নয়ন প্রয়োজন। এবার এই ম্যাচ প্রসঙ্গে লাল-হলুদ কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাত মুখ খুললেন।

তিনি বলেন, বড় ম্যাচে মহেশকে রেফারি রক্ষা করতে পারিনি। ভারতীয় ফুটবলে যে দল পিছিয়ে তাকে রেফারি তাকে ম্যাচে ফেরানোর চেষ্টা করে। মোহনবাগান যদি এগিয়ে থাকত থাকলে বক্সের মধ্যে সাহালের ফাউল দেওয়া হতো। দিমিত্রি পেত্রাতোসকে ও কার্ড দেখানো হতো।