East Bengal: বাঙালিরা ছিলেন ভরসা, ইস্টবেঙ্গলের কাছেই এক মরসুমে ৫ ট্রফি জয়ের রেকর্ড

ত্রিমুকুট জিততে পারেনি মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। জিততে পারলে অবশ্যই লেখা থাকতো ইতিহাসের পাতায়। এক মরসুমে তিনের বেশি ট্রফি জেতার নজির আপাতত রয়েছে ইস্টবেঙ্গলের (East Bengal)…

East Bengal Eyes Glory with Multiple Trophy Wins

ত্রিমুকুট জিততে পারেনি মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। জিততে পারলে অবশ্যই লেখা থাকতো ইতিহাসের পাতায়। এক মরসুমে তিনের বেশি ট্রফি জেতার নজির আপাতত রয়েছে ইস্টবেঙ্গলের (East Bengal) কাছে।

ময়দানের তিন প্রধান ক্লাবের মধ্যে কোন ক্লাব সবথেকে বেশি সাফল্য পেয়েছে সে ব্যাপারে মাঝেমধ্যে চলে আলোচনা। মোহনবাগান, মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের দখলে যেমন কিছু রেকর্ড রয়েছে, তেমনই অনন্য রেকর্ড ইস্টবেঙ্গলের কাছেও রয়েছে।

   

নিজেদের সোনালী দিনে লাল হলুদ শিবিরে এসেছে ট্রফির পর ট্রফি। ২০০২-০৩ মরসুমেই তিনের বেশি খেতাব জিতেছিল ইস্টবেঙ্গল। ২০০২-০৩ মরসুমে লাল হলুদ শিবিরে এসেছিল ন্যাশনাল ফুটবল লিগ, আইএফএ শিল্ড, ডুরান্ড কাপ, কলকাতা ফুটবল লিগ ও ইন্ডিপেন্ডেন্স কাপ। এক মরসুমে পাঁচ ট্রফি। মুখের কথা নয়।  এক মরসুমে তিন বা তার বেশি সংখ্যক ট্রফি জেতার নজির ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে আরো রয়েছে। সত্তরের দশকে দাপট ছিল মশালবাহিনীর।

২০০২-০৩ মরসুমের ইস্টবেঙ্গল স্কোয়াডের কথা ভোলার নয়। সুলে মুসা, ডগলাস দি সিলভা, মাইক ওকোরো…। সুভাষ ভৌমিক ছিলেন কোচ। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের হয়ে খেলেই তারকা হয়েছিলেন এই বিদেশী ফুটবলাররা। সেই সময় নিজ রাজ্যের ফুটবলারদের ওপর জোর দিয়েই গড়া হতো দল। বাঙালিরা ছিলেন দলের মেরুদন্ড। সন্দীপ নন্দী, সংগ্রাম মুখার্জী, দীপক মন্ডল, চন্দন দাস, ষষ্ঠী দুলে, দীপঙ্কর রায়, তুষার রক্ষিত… আরো কতো নাম।