West bengal DA Case: রাজ্য সরকারি কর্মীদের হতাশা আরও বাড়ল!

রাজ্য সরকারি কর্মীদের হতাশা আরও বাড়ল। সুপ্রিম কোর্টে শুনানি পিছিয়ে গেল আরও মাসচারেক। সোমবার মামলাকারীদের তরফে এই বিষয়ে দ্রুত আর্জি জানানো হয়। মামলাকারীদের আইনজীবী ফিরদৌস…

Supreme court rejects west bengal government appeal to not grant bail of sayan lahiri that order given by calcutta high court.

রাজ্য সরকারি কর্মীদের হতাশা আরও বাড়ল। সুপ্রিম কোর্টে শুনানি পিছিয়ে গেল আরও মাসচারেক। সোমবার মামলাকারীদের তরফে এই বিষয়ে দ্রুত আর্জি জানানো হয়। মামলাকারীদের আইনজীবী ফিরদৌস শামিম আদালতে জানান, দুর্গাপুজোর আগে সরকারি কর্মচারীদের ডিএ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হোক। কিন্তু সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, রাজ্য সরকারীদেড় ডিএ মামলা আরও বিলম্বিত হতে পারে।

না থেকেও আছেন তিনি! রাজ্য কমিটির বৈঠকের আগে শুভেন্দুদের মাথাব্যথা দিলীপই?

   

বিচারপতি হৃষিকেশ রায় ও বিচারপতি প্রশান্তকুমার মিশ্রের ডিভিশন বেঞ্চে মামলার শুনানি ছিল। তবে এদিন ফের পিছিয়ে গেল শুনানি। আদালতের পর্যবেক্ষণ, দীর্ঘ শুনানির প্রয়োজন। মেরিটে শুনানির প্রয়োজন। তাই শুনানি পিছোল বিচারপতি হৃষিকেশ রায়ের বেঞ্চে ফের। এই মামলায় বিস্তারিত শুনানির প্রয়োজন রয়েছে। পুজোর আগে শুনানির আবেদন করেছেন মামলাকারীরা। রাজ্য সরকারের হয়ে এই মামলায় সওয়াল করছেন অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি।

BJP West Bengal: দিলীপকে পাশে বসিয়ে বিস্ফোরক সুকান্ত!

২০২২ সালে ১৮ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টে প্রথম বার ওঠে ডিএ মামলা। গত বছর ১ ডিসেম্বর মামলাটির শেষ বার শুনানি হয়েছিল। ওই বছর নভেম্বরের ৩ তারিখ সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির বেঞ্চ জানিয়েছিল, রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ নিয়ে আরও বিস্তারিত শুনানি প্রয়োজন। তার পরে সময়ের অভাবে মামলাটির আর শুনানি হয়ে ওঠেনি। ডিএ মামলার সঙ্গে যুক্ত আইনজীবীদের একাংশ মনে করছেন, বর্তমানে মামলাটি যে অবস্থায় রয়েছে, তাতে এখনই তার নিষ্পত্তি হওয়ার সম্ভবনা খুবই কম। আরও সময় লাগতে পারে।

TMC: পাশাপাশি বসে দায় সারলেন সৌগত এবং মদন! দোষ চাপালেন পুলিশের ঘাড়ে

কেন্দ্রীয় হারে এবং বকেয়া মহার্ঘ ভাতা বা ডিএর দাবিতে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা করেছিলেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের একাংশ। ২০২২ সালের ২০ মে উচ্চ আদালত রাজ্যকে কর্মচারীদের কেন্দ্রের সমতুল ৩১ শতাংশ হারে ডিএ দেওয়ার নির্দেশ দেয়। হাই কোর্টে জয়ী হয় রাজ্য সরকারি কর্মীদের কনফেডারেশন, ইউনিটি ফোরাম এবং সরকারি কর্মচারী পরিষদ। ওই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য।