ED Raid Kolkata: ১৮ কোটি কালো টাকা বাজেয়াপ্ত, বিরোধীদের কটাক্ষ মন্ত্রী ফিরহাদ বিপদে পড়বেন

গার্ডেনরিচে ব্যবসায়ীর বাড়িতে শনিবার কোটি কোটি টাকা (ED Kolkata Raid) মিলছে। ED জানাচ্ছে ১৮ কোটি টাকার বেশি উদ্ধার হয়েছে। যদিও টাকার পরিমাণ আরও বাড়বে বলে…

Firhad-hakim

গার্ডেনরিচে ব্যবসায়ীর বাড়িতে শনিবার কোটি কোটি টাকা (ED Kolkata Raid) মিলছে। ED জানাচ্ছে ১৮ কোটি টাকার বেশি উদ্ধার হয়েছে। যদিও টাকার পরিমাণ আরও বাড়বে বলে খবর। কালো টাকা নিয়ে যাওয়ার জন্য গার্ডেন রিচের শাহি আস্তাবলের বাসিন্দা ব্যবসায়ী আমির খানের বাড়িতে RBI-এর ট্রাঙ্ক আসে। এদিকে ঘটনাকে ঘিরে ক্রমেই রাজনৈতিক পারদ চড়ছে। মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের বিধানসভা এলাকায় বিপুল টাকা উদ্ধার নিয়ে রাজনৈতিক মহল সরগরম। ব্যবসায়ীর খোঁজ নেই।

ED Raid Kolkata: ১৮ কোটি কালো টাকা বাজেয়াপ্ত, বিরোধীদের কটাক্ষ মন্ত্রী ফিরহাদ বিপদে পড়বেন
চলছে টাকা গোনার কাজ

রাজনৈতিক মহল ও বিরোধী দলগুলির মধ্যে জল্পনা, বিপদে পড়তে আর বেশি দেরি নেই ফিরহাদের। যদিও ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, ‘কোনও বিধানসভা এলাকা থেকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা টাকা উদ্ধার করলে তার জবাব কেন সংশ্লিষ্ট বিধায়ককে দিতে হবে?’

ED Raid Kolkata: ১৮ কোটি কালো টাকা বাজেয়াপ্ত, বিরোধীদের কটাক্ষ মন্ত্রী ফিরহাদ বিপদে পড়বেন

ফিরহাদ আরও জানিয়েছেন, ‘আইটি রেড, ইডি রেড করে বোঝাতে চাইছে ব্যবসা বাংলায় করো না। ব্যবসা করতে গেলে আমাদের রাজ্যে চলে এসো। এখানে থাকলে আমরা এইভাবে ব্যবসায়ীদের আক্রান্ত করব। এর মাধ্যমে বাংলার অর্থনীতিকে ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে আমার মনে হয়।’

শনিবার সকালে মোবাইল অ্যাপ প্রতারণা মামলায় কলকাতা শহরের একাধিক জায়গায় অভিযানের মধ্যেই উঠে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য।

Advertisements

সিপিআইএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ‘তৃণমূলের রাজত্বে পশ্চিমবঙ্গে আপনি যেখানে হাত দেবেন সেখানেই টাকা পাবেন। বাংলায় কালো টাকা উড়ে বেড়াচ্ছে। খাটের তলায় এখন কোটি-কোটি টাকা উদ্ধার হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গে যে লুঠের রাজত্ব এবং সেই ভাগাভাগি কে কতটা পাচ্ছে তার তর্ক-বিতর্ক করে লাভ নেই। যে বাংলা সংস্কৃতির দিক থেকে এগিয়ে ছিল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজত্বে সেই বাংলার কী অবস্থা হয়ে গিয়েছে।’

ED Raid Kolkata: ১৮ কোটি কালো টাকা বাজেয়াপ্ত, বিরোধীদের কটাক্ষ মন্ত্রী ফিরহাদ বিপদে পড়বেন

ইডি-র বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ই-নাগেটস’ নামে গেমিং অ্যাপের আধ ডজন জায়গায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের (পিএমএলএ) বিধানের অধীনে কেন্দ্রীয় সংস্থা এই অভিযান চালিয়েছে।