নয়া বছরে ফের কলকাতায় বাড়ল এই সমস্ত সবজির দাম

বর্তমান বাজারে শাকসবজি ও ফলমূলের দাম (vegetable price) ব্যাপকভাবে বেড়েছে, যা সাধারণ মানুষকে উদ্বেগের মধ্যে ফেলেছে। পাইকারি বাজারের দাম (vegetable price) থেকে শুরু করে খুচরা…

Vegetable Prices in Kolkata See Significant Fluctuations Amid Market Changes

বর্তমান বাজারে শাকসবজি ও ফলমূলের দাম (vegetable price) ব্যাপকভাবে বেড়েছে, যা সাধারণ মানুষকে উদ্বেগের মধ্যে ফেলেছে। পাইকারি বাজারের দাম (vegetable price) থেকে শুরু করে খুচরা বাজার পর্যন্ত, সব জায়গাতেই দাম (vegetable price) বৃদ্ধি পাচ্ছে। খুচরা বাজারে মূল্যবৃদ্ধির (vegetable price)এই প্রবণতা সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় বড় প্রভাব ফেলছে, বিশেষ করে যারা নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত।

বড় পেঁয়াজের দাম (vegetable price)পাইকারি বাজারে ₹৪০ হলেও খুচরা বাজারে তা ₹৪৬ থেকে ₹৫১ পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে। ছোট পেঁয়াজের দামও বেশী, যেখানে পাইকারি দাম ₹৬৭, তবে খুচরা বাজারে তা ₹৭৭ থেকে ₹৮৫ পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। একইভাবে, টমেটো, গ্রীন চিলি, বিটরুট, আলু, গাজর, শিম, কপি, এবং অন্যান্য সবজির দামেও (vegetable price) যথেষ্ট বৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে। এই সবজি গুলোর দাম (vegetable price) পাইকারি বাজারে তুলনামূলকভাবে কম হলেও খুচরা বাজারে তা অনেক বেশি হয়ে যাচ্ছে, যার ফলে সাধারণ মানুষের জন্য খরচ বাড়ছে।

   

পাইকারি বাজারের তুলনায়, শপিং মলগুলোর দাম (vegetable price)আরো বেশি হয়ে থাকে। যেমন, বড় পেঁয়াজের দাম পাইকারি বাজারে ₹৪০ হলেও শপিং মলে তা ₹৪৮ থেকে ₹৬৬ পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। এর ফলে, যারা মল বা সুপারমার্কেটে শপিং করেন, তাদের জন্য একটি বিশেষ চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াচ্ছে এই বাড়তি দাম (vegetable price)।

তবে দাম বৃদ্ধি কেবল শাকসবজি নয়, ফলমূলেও ব্যাপকভাবে ঘটছে। যেমন, আমলার দাম ₹৬৫ হলেও খুচরা বাজারে তা ₹৭৫ থেকে ₹৮৩ পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। খোসা বা মসলার দামেও বৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে, যেমন রসুনের দাম ₹৩৩৯ এবং আদার দাম ₹৬১।

সরকারি নীতির অধীনে দাম নির্ধারণের ক্ষেত্রে বাজার নিয়ন্ত্রণের প্রক্রিয়া গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন সবজি ও ফলের দাম এই ভাবে বেড়ে যাওয়ার ফলে সাধারণ মানুষের জন্য দৈনন্দিন জীবনযাত্রার খরচ অনেকাংশে বেড়ে যাচ্ছে। একদিকে যেখানে বাজারে নিয়মিত জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে, অন্যদিকে, এসবের সাথে সংযুক্ত পরিবহন খরচ, উৎপাদন ব্যয় এবং সরবরাহ চেইন থেকে নানা ধরনের সমস্যা যুক্ত হচ্ছে।

সরকারের উচিত, বাজারের মূল্য নিয়ন্ত্রণের জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা যাতে সাধারণ মানুষকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যায়। পাশাপাশি, পাইকারি বাজার ও খুচরা বাজারের মধ্যে ভারসাম্য স্থাপন করে, খুচরা বাজারে দাম নিয়ন্ত্রণের জন্য শক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে, যাতে সাধারণ মানুষের উপর আর্থিক চাপ কমানো যায়।