২০২৫ সালের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ার জন্য স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC) (Teachers recruitment) ইতিমধ্যেই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে সম্ভাব্য লিখিত পরীক্ষা(Teachers recruitment) অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গিয়েছে। পরীক্ষার্থীদের হাতে রয়েছে মাত্র তিন মাস সময়। তবে এবারের নিয়োগ (Teachers recruitment) পরীক্ষার নিয়মে ২০১৬ সালের তুলনায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনা হয়েছে। পরীক্ষার পদ্ধতি, নম্বর বিভাজন এবং চাকরিহারাদের সুযোগ—সব মিলিয়ে এবার প্রক্রিয়া আগের তুলনায় অনেকটাই ভিন্ন।
লিখিত পরীক্ষা কত নম্বরের?(Teachers recruitment)
এবার শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা হবে মোট ৬০ নম্বরের। আগে, অর্থাৎ ২০১৬ সালের নিয়োগ পরীক্ষায় লিখিত অংশে ছিল ৫৫ নম্বর। অর্থাৎ এবার লিখিত অংশে নম্বর কিছুটা বাড়ানো হয়েছে। প্রশ্নপত্র হবে বিষয়ভিত্তিক, এবং NCERT ও রাজ্য বোর্ডের সিলেবাস অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে হবে(Teachers recruitment)
শিক্ষাগত যোগ্যতার নম্বর কমেছ(Teachers recruitment)
নতুন নিয়ম অনুযায়ী, শিক্ষাগত যোগ্যতার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে মাত্র ১০ নম্বর। ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় যেখানে এই অংশে ৩৫ নম্বর রাখা হয়েছিল, এবার তা(Teachers recruitment) অনেকটাই কমে গিয়েছে। ফলে উচ্চতর ডিগ্রির চেয়ে পরীক্ষার(Teachers recruitment) পারফরম্যান্স ও অভিজ্ঞতাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
চাকরিহারারা কী সুবিধা পাচ্ছেন(Teachers recruitment)
সরাসরি “চাকরিহারা” শব্দটি ব্যবহার না করলেও,(Teachers recruitment) শিক্ষকতার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে ১০ নম্বর বরাদ্দ করা হয়েছে। প্রতি বছর শিক্ষকতার জন্য প্রাপ্ত নম্বর হবে ২, অর্থাৎ সর্বোচ্চ ৫ (Teachers recruitment) বছরের অভিজ্ঞতা থাকলে পুরো ১০ নম্বর পাওয়া যেতে পারে। এই নম্বর পাওয়া যাবে স্থায়ী এবং চুক্তিভিত্তিক শিক্ষকতা—উভয়ের ক্ষেত্রেই। এটি মূলত ২০১৬ সালের এসএসসি প্যানেলের চাকরি না পাওয়া প্রার্থীদের জন্য একটি বড় সুবিধা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
মৌখিক ও লেকচার ডেমো নম্ব(Teachers recruitment)
মৌখিক পরীক্ষার জন্য রাখা হয়েছে ১০ নম্বর এবং লেকচার ডেমোস্ট্রেশনের (ক্লাস নেওয়া) জন্যও থাকছে ১০(Teachers recruitment) নম্বর। অর্থাৎ পরীক্ষার্থীদের শুধু লিখিত পরীক্ষায় নয়, কথাবার্তা ও পড়ানোর দক্ষতার ভিত্তিতেও নম্বর দেওয়া হবে।
২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে এবারের তুলন(Teachers recruitment)
বিভাগ | ২০১৬ | ২০২৫(Teachers recruitment) |
---|---|---|
লিখিত পরীক্ষা | ৫৫ | ৬০ |
শিক্ষাগত যোগ্যতা | ৩৫ | ১০(Teachers recruitment) |
অভিজ্ঞতা | ছিল না | ১০ |
মৌখিক পরীক্ষা | ১০ | ১০ |
লেকচার ডেমো | ছিল না | ১০ |
প্যানেলের মেয়াদ | ১ বছর | ১ বছর (বর্ধিত হতে পারে) |
কাউন্সেলিং | কেন্দ্রীয় | রিজিয়নভিত্তিক |
ওএমআর সংরক্ষণ | ১ বছর | হার্ডকপি ২ বছর, স্ক্যানড ইমেজ ১০ বছর |
প্যানেলের মেয়াদ ও কাউন্সেলি(Teachers recruitment)
২০১৬ সালের মতো প্যানেলের মেয়াদ এবারও ১ বছর। তবে রাজ্য সরকারের অনুমতিক্রমে মেয়াদ বর্ধিত করা যেতে পারে। আগের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কেন্দ্রীয়ভাবে(Teachers recruitment) কাউন্সেলিং হয়েছিল, এবার তা রিজিয়নভিত্তিকভাবে অনুষ্ঠিত হবে।
পরীক্ষার্থীদের জন্য পরামর্(Teachers recruitment)
১. লিখিত অংশে ভালো নম্বর পেতে সিলেবাস অনুযায়ী প্রস্তুতি নিন।(Teachers recruitment) ২. অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র প্রস্তুত রাখুন।
৩. লেকচার ডেমো এবং মৌখিক পরীক্ষার জন্য দক্ষতা বাড়ান।
৪. নিয়মিত SSC-র ওয়েবসাইট চেক করুন আপডেটের জন্য।
নতুন নিয়মে এসএসসি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আরও স্বচ্ছ, প্রতিযোগিতামূলক এবং অভিজ্ঞতা-ভিত্তিক হয়েছে। চাকরিহারাদের জন্য এটি একটি দ্বিতীয় সুযোগ। প্রস্তুতি শুরু করুন এখনই(Teachers recruitment)