Manik Bhattacharya: আগামী ৩৫ দিন জেলেই কাটবে মানিকের

মঙ্গলবার জামিনের আবেদন জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya)।

Manik Bhattacharya

মঙ্গলবার জামিনের আবেদন জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya)। বুধবার সেই মামলার শুনানি পর্বের পরেই মানিকের জামিন খারিজ করল ব্যাঙ্কশাল আদালত৷ আগামী ৩৫ দিন জেলেই থাকবেন তৃণমূল বিধায়ক। অর্থাৎ, ১৪ মার্চ অবধি জেলেই কাটাতে হবে তাঁকে৷

দীর্ঘ সময় ধরেই নিয়োগ দুর্নীতি মামকায় মানিককে গ্রেফতার করেছে ইডি৷ তাঁর বিরুদ্ধে বুধবার বিস্ফোরক তথ্য তুলে ধরল ইডি। এদিন ইডির আইনজীবীর তরফে জানানো হয়েছে হুগলীর যুব তৃণমূলের নেতা কুন্তল ঘোষকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করে একাধিক তথ্য জানতে পেরেছে ইডির আধিকারিকরা। গোটা নিয়োগ দুর্নীতিতে মানিক এবং কুন্তল গভীরভাবে ষড়যন্ত্র করেছে। যারা টাকার বিনিময়ে চাকরি পাওয়া আশা করেছিল, সেই চাকরি প্রার্থীদের সমস্ত কিছু আগে থেকেই শিখিয়ে রাখত কুন্তল এবং মানিক।

https://video.incrementxserv.com/vast?vzId=IXV533296VEH1EC0&cb=100&pageurl=https://kolkata24x7.in&width=300&height=400

ইডির তরফে দাবি করা হয়, যাদের টাকা দিয়ে নিয়োগ করা হবে, তাঁদের ওএমআর শিটেও সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। কোন দুটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে? তা আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল চাকরি প্রার্থীদের। বাকি প্রশ্নের উত্তর দিতে নিষেধ করা হয়েছিল চাকরি প্রার্থীদের।পরে বাকি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে অনায়াসে চাকরি পেয়েছেন অযোগ্যরা৷

এছাড়াও গোটা নিয়োগ প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে হাত মিলিয়ে চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে মানিক টাকা নিয়েছে বলেও দাবি করেছে ইডি। গোটা বিষয়টির সঙ্গে আর কারা যুক্ত রয়েছে? তাঁদের খোঁজ চলছে।