আরজি কর কাণ্ডে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট,হাজার জনকে নোটিশ পাঠিয়ে তলব লালবাজারে

আরজি কর (RG.Kar) কাণ্ডে সক্রিয় প্রতিবাদ করায় ইতিমধ্যেই মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় থেকে লকেট চট্টোপাধ্যায়ের মতো নেত্রীদের তলব করেছে লালবাজার। প্রতিবাদকে সমর্থন করায় চক্ষুশূল হন তৃণমূলের রাজ্যসভার…

Kolkata Police summon and send notice to thousend web protester for fake post on rg kar case

আরজি কর (RG.Kar) কাণ্ডে সক্রিয় প্রতিবাদ করায় ইতিমধ্যেই মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় থেকে লকেট চট্টোপাধ্যায়ের মতো নেত্রীদের তলব করেছে লালবাজার। প্রতিবাদকে সমর্থন করায় চক্ষুশূল হন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়। রবিবার তাঁকে তলব করে লালবাজার। বড় বড় রাঘব বোয়ালদেরই রক্ষে নেই তো সাধারন মানুষ তো কোন ছাড়!

নেশা কিংবা চারিত্রিক দোষ, প্রতিটি সিভিক ভলান্টিয়ারের তথ্য চাইল লালবাজার

   

আরজি কর-কাণ্ড নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব ছড়ানোর অভিযোগে প্রায় এক হাজার নেটিজেনকে চিহ্নিত করেছে কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police)। রবিবার লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে এঁদেরকে নোটিস পাঠানোর কাজও শুরু করা হয়েছে লালবাজারের তরফে। আরজি কর-কাণ্ডে ভুল তথ্য সরবরাহের ঘটনায় কলকাতা পুলিশ শাসক দলের সাংসদকেও রেয়াত করেনি। এবার আরও হাজার খানেক নেটাগরিককে চিহ্নিত করা হয়েছে। তাঁদের ছড়ানো বিভিন্ন পোস্টের তথ্যের বিশদ জেনে তাঁদেরকে ডেকে পাঠানোর তোরজোড়ও শুরু হয়েছে লালবাজারে।

প্রতিবাদের ‘আগুন’ এবার ময়দানেও, পুলিশি ব্যারিকেডে ‘জয় হে’ মেলাল ‘হলুদ-মেরুন’কে

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া মৃতার ময়নাতদন্তের রিপোর্ট। কিংবা সৌমেন মহাপাত্রের ছেলের নাম। আবার কখনও ভাঙচুরের মিথ্যা ভিডিও। যা বহুক্ষেত্রেই ভুয়ো বলে প্রমানিত হয়েছে। যারফলে ইতিমধ্যেই ৫০ জনের বেশি নেটিজেনকে তলব করেছে কলকাতা পুলিশ। এবার আরও হাজার খানেককে চিহ্নিত করল।

অন্যদিকে, নবান্নের নির্দেশে কলকাতা পুলিশে কর্মরত সমস্ত সিভিক ভলান্টিয়ারদের সম্পর্কে জোড়া তথ্য তলব করল লালবাজার। সেই নির্দেশে বলা হয়েছে,পুরুষ-মহিলা— উভয় সিভিক ভলান্টিয়ারদের তথ্য জানাতে বলা হয়েছে। হোমগার্ড সম্পর্কেও খোঁজ খবর করে তথ্য জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবাদের বিকেলে লাঠিচার্জ, পুলিশি আক্রমণে ‘ডিফেন্স’ শক্ত করল মোহন-ইস্ট

সিভিক ভলান্টিয়ারদের শিক্ষাগত যোগ্যতা থেকে শুরু করে তাদের কাজের মূল্যায়ন, নেশা করেন কি না, তাও তুলে ধরতে হবে ওই রিপোর্টে। রিপোর্ট হাতে পেলে রাজ্য প্রশাসন কী করে সেটাই দেখার।