Kolkata: পুরভোটে করোনা থাবা, আদালতে ফয়সালা

রাজ্যে উর্ধ্বমুখী করোনার সংক্রমণ। সেইসঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ওমিক্রনের সংখ্যা। এহেন অবস্থায় আগামী ২২ জানুয়ারি ভোট হবে না নিশ্চিত। ভোট হতে পারে ফেব্রুয়ারি মাসে। ভোট…

Election

রাজ্যে উর্ধ্বমুখী করোনার সংক্রমণ। সেইসঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ওমিক্রনের সংখ্যা। এহেন অবস্থায় আগামী ২২ জানুয়ারি ভোট হবে না নিশ্চিত। ভোট হতে পারে ফেব্রুয়ারি মাসে। ভোট নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন।

ভোট পিছিয়ে দেওয়া উচিৎ বলে দাবি উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে। হাইকোর্টে (Kolkata) চলছে মামলা। শনিবার রাজ্য সরকার চিঠি দিয়ে ভোট পিছিয়ে দেবার কথা জানাল।

শুক্রবার খোদ হাইকোর্টের তরফ থেকে রাজ্য কমিশনের কাছে জানতে চাওয়া হয় যে ভোট কয়েক সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়া সম্ভব কিনা।

শুক্রবার বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি অজয় কুমার মুখোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে ছিল পুরভোট সংক্রান্ত মামলার শুনানি। ৪ থেকে ৬ সপ্তাহ পুরভোট পিছনো যায় কি না, তা নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে সিদ্ধান্ত নিতে বলেছে হাইকোর্ট। কমিশনকে ইতিমধ্যেই এই সংক্রান্ত রিপোর্ট তলব করা হয়েছে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে।

শনিবার মুখ্যসচিবের হরেকৃষ্ণ দ্বিবেদীর সঙ্গে ভার্চুয়ালি বৈঠকে বসছেন নির্বাচন কমিশনার সৌরভ দাস। সেই বৈঠকে পরেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে। 

শনিবার রাজ্য সরকারের চিঠির পর আগামী ২২ জানুয়ারি  চার পুরনিগম চন্দননগর, আসানসোল, বিধাননগর এবং শিলিগুড়িতে ভোট হচ্ছে না। 

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার প্রসঙ্গে এক মেরুতে বাম এবং রাজ্য বিজেপি। উভয় পক্ষের আইনজীবীই দাবি করেছেন, অতিমারি পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে ভোট পিছিয়ে দেওয়াই শ্রেয়।