জিতেও শান্তি নেই! বিরাট সমস্যায় তৃণমূলের দুই বিধায়ক

উপনির্বাচনে জিতে (TMC) বিধায়ক হয়েছেন। কিন্তু জিতেও স্বস্তিতে নেই তৃণমূলের দুই নবনির্বাচিত বিধায়ক। তাঁদের শপথ নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে। আর এর জেরে সমস্যায় পড়ছেন লক্ষ…

উপনির্বাচনে জিতে (TMC) বিধায়ক হয়েছেন। কিন্তু জিতেও স্বস্তিতে নেই তৃণমূলের দুই নবনির্বাচিত বিধায়ক। তাঁদের শপথ নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে। আর এর জেরে সমস্যায় পড়ছেন লক্ষ লক্ষ ভোটার। কবে শপথ নেবেন বরানগরের বিধায়ক (TMC) সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ভগবানগোলার বিধায়ক রেয়াত হোসেন, সেটাই এখন বড় প্রশ্ন।

রাজ্যের ৪২ কেন্দ্রে লোকসভা নির্বাচনে সঙ্গে দুই বিধানসভায় উপনির্বাচন হয়েছিল। বরানগর এবং ভগবানগোলা, দুই কেন্দ্রেই জয়ী হয় তৃণমূল। কিন্তু জিতেও শপথ নিতে পারছেন না দুই বিধায়ক। সূত্রের খবর, রাজভবন থেকে একটি চিঠি দেওয়া হয় বরাহনগরের বিধায়ক তথা টলি অভিনেত্রী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

   

কিন্ত কে শপথবাক্য পাঠ করাবেন সায়ন্তিকাকে, তা উল্লেখ করা হয়নি চিঠিতে। এর ফলেই জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে। শুধু তাই নয়, সায়ন্তিকাকে চিঠি পাঠানোর বিষয়ে সঠিক কোনও তথ্যও নেই বিধানসভায়। এর আগে দুই বিধায়কের শপথগ্রহণের জন্য বিধানসভার সচিবালয়ের তরফে রাজভবনে চিঠি পাঠানো হয়।

শিয়ালদহে সুখবর! এই তারিখ থেকেই সমস্ত ট্রেন হবে ১২ বগি

রাজভবন থেকে কয়েকদিন পরই সেই চিঠির জবাব দেওয়া হয়। কিন্তু সেই চিঠিতে বিস্তর ফাঁক ছিল। কবে, কোথায়, কীভাবে শপথবাক্য পাঠ করানো হবে সায়ন্তিকা ও রেয়াতকে, তা জানায়নি রাজভবন। সেই থেকে বরানগরের সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ভগবানগোলার রেয়াত হোসেনের শপথ নিয়ে টানাপোড়েন চলছে।

এদিক ভোট দিয়ে বিধায়ক নির্বাচিত করার পরেও পরিষেবা না পেয়ে ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন বরানগর ও ভগবানগোলার ভোটাররা। তাঁদের কথায়, বিধায়ক নির্বাচিত হওয়ার পর প্রায় ১৫-১৬ দিন কেটে গিয়েছে। কিন্তু তাও শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান না হওয়ায় নাগরিক পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। দ্রুত সমস্যার সমাধান করার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

টনক নড়ল মমতার! সরকারি জমি জবরদখল রোধে এবার কড়া পদক্ষেপ