পঞ্চায়েত ভোট সংঘর্ষ নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে কাঁদলেন লকেট!

পঞ্চায়েত ভোট সংঘর্ষ নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে কাঁদলেন লকেট! কাঁদতে কাঁদতে তৃণমূল নেত্রীকে নিশানা করলেন বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়। শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠকের সময় কেঁদের ফেললেন লকেট…

পঞ্চায়েত ভোট সংঘর্ষ নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে কাঁদলেন লকেট! কাঁদতে কাঁদতে তৃণমূল নেত্রীকে নিশানা করলেন বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়। শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠকের সময় কেঁদের ফেললেন লকেট চট্টোপাধ্যায়। পঞ্চায়েত হিংসা নিয়ে বলছিলেন। কোথায় কোন ঘটনা হয়েছে তা নিয়ে বলছিলেন তিনি। তখনই ভেঙে পড়েন নেত্রী।

আজ একুশে জুলাই। একুশের সমাবেশে পঞ্চায়েত নিয়ে বক্তব্য রাখেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন যে, “পঞ্চায়েতে কয়েকটা বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটেছে। আমরা সমর্থন করি না। প্রত্যেকটা কেসে অ্য়াকশন নেওয়া হয়েছে। বাংলার ৭০ হাজার পুলিশ ছিল। ৮০ হাজার দিল্লির পুলিশ ছিল। কিছু নেতিবাচক ব্যক্তি যা দেখছে, তাই সত্য়ি মনে করছে।”

পঞ্চায়েতে হিংসার ঘটনা নিয়ে বিরোধীদের আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী। ্মমতা বলেন, ‘‘পঞ্চায়েত নির্বাচনে ৭১ হাজার বুথে ভোট হল। কিন্তু গোলমাল হল তিন জায়গায়। ভাঙড়, ডোমকল, ইসলামপুর। আর কোচবিহারে গন্ডগোল হয়েছে। সব থেকে বেশি খুন হয়েছেন তৃণমূল কর্মীরাই। তৃণমূল কর্মীরা কি তৃণমূল কর্মীদের খুন করবে?”

রাজ্যে পঞ্চায়েতের দিন ঘোষণার পর থেকেই ধীরে ধীরে উত্তপ্ত হতে থাকে গ্রাম বাংলার পরিস্থিতি। পঞ্চায়েতের মনোনয়নকে কেন্দ্র করে শুরু হয় অশান্তি। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসতে শুরু করে রাজনৈতিক হিংসার ঘটনা। আসে মৃত্যুর খবর। ভাঙড় হয়ে ওঠে সংঘর্ষের হটস্পট। গত ৮ জুলাই শনিবার ছিল এক দফায় ২২ টি জেলার পঞ্চায়েত নির্বাচন। ভোট প্রক্রিয়ার আগে থেকেই শুরু হয় মৃত্যুমিছিল। পঞ্চায়েত পুনর্নির্বাচনের (১০ জুলাই) অব্যাহত থাকে সেই একই পরিস্থিতি। মনোনয়ন এর শুরু থেকে আজ অবধি (গত ৩৫ দিনে) রাজ্যে ভোটের বলি ৫৫!