রাজ্যপাল ফাইলে সই করতেই রদবদল ঘটল রাজ্য মন্ত্রিসভার। দায়িত্ব বাড়ল চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, মানস ভুঁইঞা ও বাবুল সুপ্রিয়র। মন্ত্রী মহম্মদ গোলাম রব্বানির দফতর বদল পরিবর্তন হয়েছে। কে কোন দফতর পেলেন, কাদের দায়িত্ব বাড়ল সেইসবের তালিকা বুধবার নবান্নের তরফে প্রকাশ করা হয়েছে। তবে, এখনও বেশ কিছু দফতর ফাঁকা রয়ে গিয়েছে।
কোন মন্ত্রীর কি দফতর?
চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য
অর্থ দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। সঙ্গে সামলাতেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, ভূমি ও ভূমি রাজস্বদফতরের দায়িত্বও। এবার সেইসবের সঙ্গে যুক্ত হল পরিবেশ দফতরও।
মানস ভুঁইয়া
নৈহাটির বিধায়ক পার্থ ভৌমিক ছিলেন রাজ্যের সেচ ও জলপথ পরিবহণের মন্ত্রী। তিনি লোকসভা ভোটে জিতে ব্যারাকপুরের সাংসদ হয়েছেন। ফলে মন্ত্রিত্ব ছাড়তে হয়েছে তাঁকে। এবার সেচ দফতরের দায়িত্বে মানস ভুঁইঞা। এছাড়া এতদিন তাঁর হাতে থাকা জলসম্পদ উন্নয়ন দফতরের দায়িত্বও সামলাবেন তিনি।
বাবুল সুপ্রিয়
বালিগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক তথ্যপ্রযুক্তি দফতরের মন্ত্রী। অতিরিক্ত হিসেবে পেলেন শিল্প পুনর্গঠন দফতরের দায়িত্ব।
মহম্মদ গোলাম রব্বানি
পরিবেশ দফতরের মন্ত্রী ছিলেন মহম্মদ গুলাম রব্বানী। এদিন তাঁর দফতর বদল করা হয়েছে। তাঁকে এবার অচিরাচরিত শক্তি দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
কারা দফতরের দায়িত্বে কে?
দিন কয়েক আগেই বনদফরের মহিলা আধিকারিককে হুমকি দিয়ে মন্ত্রিত্ব খুইয়েছেন অখিল গিরি। তিনি ছিলেন সেই কারা দফতরের দায়িত্বে। প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, আপাতত কারা দফতরের দায়িত্ব সামলাবেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী। এই দফতরের কুর্সিতে কে বসবেন তা পরে চূড়ান্ত করা হবে বলে নবান্ন সূত্রে খবর।