অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) উদ্যোগে দক্ষিণ ২৪ পরগনার শিশু শেখ সাবিরের কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট হওয়ার পথে। ৪ বছর বয়সী এই শিশুর কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট জুলাই মাসে হবে।(Abhishek Banerjee) এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা প্রক্রিয়া, যা শিশুর জীবনে এক নতুন দিশা দেখাবে। শেখ সাবিরের এই চিকিৎসার জন্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে একটি ৯ সদস্যের মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়েছে। এই টিমে ইএনটি সার্জন, পেডিয়াট্রিক ইএনটি স্পেশালিস্ট, পেডিয়াট্রিশিয়ান, এবং স্পিচ থেরাপিস্টরা রয়েছেন, যারা শিশুটির সার্বিক চিকিৎসা প্রদান করবেন।(Abhishek Banerjee)
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, জন্মগত বধিরতা থাকলে, অল্প বয়সে কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট করলে(Abhishek Banerjee) সেই বধিরতা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। এর ফলে শিশুটি আবার শোনা শুরু করবে এবং (Abhishek Banerjee) ভাষার সমস্যা অনেকটাই দূর হবে। এ ধরনের অস্ত্রোপচারের খরচ সাধারণত ৬ থেকে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে, বিশেষ করে বেসরকারি হাসপাতালে। কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্টের দামও বাজারে ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা। তবে, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে শেখ সাবিরের কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট সম্পূর্ণভাবে নিখরচায় হবে। এটি নিঃসন্দেহে একটি আশীর্বাদ।(Abhishek Banerjee)
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ‘‘আমরা ‘সেবাশ্রয়’ প্রকল্পের মাধ্যমে ডায়মন্ড হারবারের সকল এলাকায় উন্নত স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দিতে কাজ করছি।’’ তৃণমূলের এক্স হ্যান্ডলে রবিবার অভিষেক এই কথা বলেন। তিনি আরও জানান, ‘‘সেবাশ্রয়ের মাধ্যমে, আমরা ডায়মন্ড হারবার এলাকার শিশুদের চিকিৎসার বিষয়ে এক নতুন দিগন্ত খুলেছি।’’
বজবজের শেখ সাবিরের কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্টের সব প্রাথমিক পরীক্ষা ও অ্যানাস্থেটিক (Abhishek Banerjee) পর্যালোচনা ইতিমধ্যেই সম্পূর্ণ হয়েছে। অস্ত্রোপচারের পরবর্তী প্রক্রিয়া যাতে সঠিকভাবে ও সুচারুভাবে সম্পন্ন হয়, তার জন্য শেখ সাবিরের পরিবারকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করার কাজ চলছে। তাদের কাউন্সেলিং করা হচ্ছে, যাতে তারা এই কঠিন মুহূর্তে সঠিকভাবে সহায়তা পায়।(Abhishek Banerjee)
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে, ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত সমস্ত বিধানসভা কেন্দ্রে দু’দফায় ‘সেবাশ্রয়’ স্বাস্থ্য শিবির আয়োজন করা হয়েছিল। এই শিবিরে শ্রবণ(Abhishek Banerjee) সমস্যা সহ নানা জটিল রোগ নিয়ে বহু শিশু তাদের পরিবারের সদস্যদের সাথে উপস্থিত হয়েছিল। ‘সেবাশ্রয়’ শিবিরের মাধ্যমে এসব শিশুকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে রেফার করা হয়েছিল। এমনকি ভিন রাজ্যেও চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে(Abhishek Banerjee)
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর (Abhishek Banerjee) উদ্যোগে শুধু স্বাস্থ্য শিবিরের মাধ্যমে নয়, শিবির শেষ হওয়ার পরেও অনেক শিশুর চিকিৎসা অব্যাহত রেখেছেন। সেবাশ্রয় প্রকল্পের মাধ্যমে তিনি মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে এই সব ছোট ছোট শিশুদের নতুন জীবনের পথ খুলে দিতে সক্ষম হয়েছেন। এই উদ্যোগটি একদম নিখরচায় হওয়ায়, বহু দরিদ্র পরিবার উপকৃত হচ্ছে।(Abhishek Banerjee)
শেখ সাবিরের কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্টের মতো আরও বহু শিশু সেবাশ্রয়ের মাধ্যমে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ পাচ্ছে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই মানবিক উদ্যোগ এক নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে, যেখানে সরকারের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের সহযোগিতা এবং নেতৃত্বে সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা প্রকাশ পাচ্ছে(Abhishek Banerjee)