নবম-দশমের জন্য ২৩ হাজারের বেশি বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকের (SSC) শূন্যপদ তৈরি হয়েছে। এই পদগুলো এসএসসি-কে জানানো হয়েছে শিক্ষা দপ্তরের পক্ষ থেকে। সেগুলোর (SSC) মধ্যে সবচেয়ে বেশি শূন্যপদ রয়েছে ভৌতবিজ্ঞানে, যেখানে ৪৩৫২টি পদ খালি। অঙ্কের জন্যও ৩৯০১টি শূন্যপদ রয়েছে। নতুন শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, তবে সেই সঙ্গে কিছু বিতর্কও উত্থিত হয়েছে(SSC)
শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু চাকরিহারা সকল শিক্ষককে পরীক্ষায় বসার(SSC) জন্য আবেদন করতে বলেছেন। তিনি বলেছেন, “সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে এই নিয়োগ পরীক্ষা হচ্ছে। (SSC) যদি কেউ সুপ্রিম কোর্টে যেতে চান, তারা যেতে পারেন।” শিক্ষামন্ত্রীর এই আবেদন সত্ত্বেও কিছু শিক্ষক-শিক্ষিকা পরীক্ষায় বসবেন না বলে অনড়। তবে, এদিকে সিংহভাগ শিক্ষক-শিক্ষিকা ইতিমধ্যে অনলাইনে আবেদন করেছেন এবং পরীক্ষায় বসার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন(SSC)
নতুন নিয়োগ পরীক্ষার জন্য আবেদন শুর(SSC)
সোমবার রাত দশটা নাগাদ নয়া শিক্ষক নিয়োগে অনলাইনে আবেদন গ্রহণের কাজ শুরু হয়। এসএসসি সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১০ হাজারের বেশি আবেদন জমা পড়েছে। (SSC) শিক্ষামন্ত্রীর আবেদন এবং সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনায় এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যদিও অনেক শিক্ষক এখনও পরীক্ষায় বসতে চান না, তবে বেশিরভাগ চাকরিহারা শিক্ষক পরীক্ষায় বসার জন্য আবেদন করেছেন এবং নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।(SSC)
এদিকে, গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে বিকাশ ভবনের কাছে সেন্ট্রাল পার্কে (SSC) ১০ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা অনশন করতে শুরু করেন। তাঁরা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মানতে প্রস্তুত নন। এই ১০ জন অসুস্থ হয়ে পড়লে, নতুন করে ৬ জন শিক্ষক আবারও অনশনে বসেছেন। এর মধ্যে একজন দৃষ্টিহীন প্রতিবন্ধী শিক্ষকও রয়েছেন(SSC)
সুপ্রীম কোর্টের নির্দেশে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছ(SSC)
সুপ্রীম কোর্টের নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নতুন নিয়োগ পরীক্ষায় বসা বাধ্যতামূলক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর জন্য এসএসসি(SSC) নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করেছে এবং এই নিয়োগের ক্ষেত্রে কোনো পরিবর্তন না আসা পর্যন্ত পরীক্ষা চালিয়ে যাবে(SSC)
ওবিসি সংরক্ষণের তালিকা স্থগিত(SSC)
এদিকে, কলকাতা হাই কোর্টের এক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নতুন ওবিসি সংরক্ষণের তালিকা স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। এটি নিয়োগ প্রক্রিয়ার উপর প্রভাব ফেলবে (SSC) কি না, তা নিয়ে এসএসসি কোনো মন্তব্য করতে চায়নি। তবে, এটি পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়ার জন্য একটি বড় বাঁধা হতে পারে। শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে কৌশলগত পরিবর্তন আসতে পারে, যদি এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়।(SSC)
এই পরিস্থিতিতে চাকরিহারা শিক্ষকদের (SSC) মধ্যে বিভিন্ন মতামত দেখা যাচ্ছে। কিছু শিক্ষক মনে করছেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে তাঁদের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা উচিত, কিন্তু অন্যদিকে অনেকেই মনে করছেন যে, তাঁদের অধিকার মেনে নেওয়া হয়নি এবং তাঁরা এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রয়েছেন(SSC)
পরিস্থিতি এখন কোথায় দাঁড়িয়ে?(SSC)
বর্তমানে, শিক্ষক নিয়োগের জন্য আবেদন(SSC) প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে এবং অনেক শিক্ষক এতে অংশগ্রহণ করছেন। তবে, কিছু শিক্ষক এখনও সরকারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন এবং তাঁরা এ বিষয়ে আরো বিশদ আলোচনা করতে চান। শিক্ষা দপ্তরের সঙ্গে বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠনও যুক্ত রয়েছে এবং এই সমস্যার সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে চাইছে(SSC)
এই সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি শিক্ষকরা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন, তবে এটি তাঁদের ভবিষ্যৎ গড়ার একটি বড় সুযোগ হতে পারে। তবে, এটি একেবারেই সহজ ব্যাপার নয় এবং এই নিয়োগের প্রক্রিয়া নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা এবং বিতর্কের সৃষ্টি হতে পারে(SSC)