Hoarding Collapse: ধূলিঝড়ে হোর্ডিং ভেঙে পড়ার ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় রীতিমতো মৃত্যুমিছিল শুরু হল মুম্বাইতে। সোমবার মুম্বইয়ের ঘাটকোপার এলাকায় ধূলিঝড়ের জেরে ভেঙে পড়ে বিশাল এক বিলবোর্ড (Hoarding Collapse)। মঙ্গলবার ভোরে এ ঘটনায়…

এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় রীতিমতো মৃত্যুমিছিল শুরু হল মুম্বাইতে। সোমবার মুম্বইয়ের ঘাটকোপার এলাকায় ধূলিঝড়ের জেরে ভেঙে পড়ে বিশাল এক বিলবোর্ড (Hoarding Collapse)। মঙ্গলবার ভোরে এ ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪ জনে দাঁড়িয়েছে, আহত হয়েছেন অন্তত ৭৪ জন।

হোর্ডিংয়ের নীচে আটকে পড়া লোকদের উদ্ধারের জন্য এনডিআরএফ দলগুলি রাতভর উদ্ধার অভিযান চালিয়েছে। আধিকারিকরা জানিয়েছেন, নাগরিক সংস্থার অনুমতি ছাড়াই হোর্ডিংগুলি তৈরি করা হয়েছিল। মুম্বইয়ের ঘাটকোপারের হোর্ডিং ভেঙে পড়ার ঘটনা প্রসঙ্গে এনডিআরএফের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমান্ড্যান্ট নিখিল মুধোলকর বড় মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, “মোট ৮৮ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে, যার মধ্যে ১৪ জনকে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেছেন এবং ৩১ জনকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। সমস্যাটি হ’ল আমরা আমাদের পেট্রোল-ভিত্তিক কাটিয়া সরঞ্জামগুলি ব্যবহার করতে পারছি না কারণ এখানে একটি পেট্রোল পাম্প রয়েছে। এনডিআরএফের দুটি দল এখানে উপস্থিত রয়েছে।”

   

হোর্ডিংটি পান্ত নগরের ইস্টার্ন এক্সপ্রেস হাইওয়ের পাশে একটি পেট্রোল পাম্পে পড়েছিল যেখানে অনেক লোক উপস্থিত ছিল। হোর্ডিংটি প্রায় ১৭,০৪০ বর্গফুটের ছিল এবং বৃহত্তম বিলবোর্ড হিসাবে লিমকা বুক অফ রেকর্ডসেও উল্লেখ করা হয়েছিল। বিএমসি জানিয়েছে, ওই স্থানে চারটি হোর্ডিং ছিল এবং সেগুলি পুলিশ কমিশনারের জন্য এসিপি (প্রশাসন) দ্বারা সাফ করা হয়েছিল। পুরসভার বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হোর্ডিং লাগানোর আগে বিএমসির কোনও অনুমতি বা এনওসি নেয়নি এজেন্সি বা রেলওয়ে।