পাকিস্তানি সীমার মতো Online Love! ঝাড়খণ্ডে এসেছে বারবারা

ভালোবাসা কোনও বাধ মানেনা। ভালোবাসার নেই কোনও ইতি। ভালোবাসা অপরিশীম বা সীমাহিন। এমনই এক নিদারুণ উদাহরণ পাকিস্তানের সীমা হায়দারের গল্প (Seema-Sachin Love Story)। PUBG খেলতে…

পাকিস্তানি সীমার মতো Online Love! ঝাড়খণ্ডে এসেছে বারবারা

ভালোবাসা কোনও বাধ মানেনা। ভালোবাসার নেই কোনও ইতি। ভালোবাসা অপরিশীম বা সীমাহিন। এমনই এক নিদারুণ উদাহরণ পাকিস্তানের সীমা হায়দারের গল্প (Seema-Sachin Love Story)। PUBG খেলতে খেলতে ভালোবাসা। এরপর প্রেমের টানে ভারতে পাড়ি দেওয়া। এবার পোল্যান্ড (Poland) থেকে ভারতে ভালোবাসার টানে ৪৯-বছরের বারবারা পোলাক (Barbara Polak)।

২০২১ সালে ইন্সটাগ্রামে আলাপ ঝাড়খণ্ডের শাদাব মালিকের (Shadab Malik) সঙ্গে পোল্যান্ডের বারবারা পোলাকের। এরপর প্রেম-ভালোবাসা। তারপর ৬ বছরের কন্ত্যা সন্তান অনন্যাকে নিয়ে বারবারার পাড়ি ভারতের উদ্দেশ্যে। ভারতে ট্যুরিস্ট ভিসায় আসে বারবারা। ভিসার বৈধতা ২০২৭ সাল পর্যন্ত। এই মুহূর্তে বারবারা-অনন্যা শাদাবের সঙ্গে বারাতুয়া গ্রামে (Baratua Village) থাকেন।

বারবারা-শাদাব ভালোবাসাকে পূর্ণতা দিতে চায়। তারা বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হতে চায়। সেই মর্মে হাজারীবাগ সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট (এসডিএম) আদালতে বিয়ের জন্য আবেদন করেছেন। বারবারার আগেই বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে তার স্বামীর থেকে। এখন থেকেই বারবারার মেয়ে শাদাবকে বাবা বলে ডাকে।পাকিস্তানি সীমার মতো Online Love! ঝাড়খণ্ডে এসেছে বারবারা

Advertisements

বারবারা ও শাবাদের বিয়ের প্রস্তুতি পুরোদমে চলছে গ্রামে। নিজের ভাবনা প্রকাশ করে বারবারা বলেন যে শাদাব একজন অসাধারণ এবং মিষ্টি মানুষ। প্রশংসা করে বারবারা বলেন যে ভারত একটি সুন্দর দেশ। হাজারীবাগ সম্পর্কে জানতে চাইলে বারবারা বলেন যে এটি একটি ছোট শহর এবং থাকার জন্য ভালো জায়গা।

বারবারা বলেন, “আমি যখন হাজারিবাগে আসি, অনেক মানুষ আমাকে দেখতে আসে এবং আমি একজন সেলিব্রিটির মত অনুভব করি। আমার নিজের বাড়ি, গাড়ি এবং ভালো চাকরি আছে। আমি পোল্যান্ড থেকে এসেছি, তবে শাদাব আলমের জন্য ভারত ও হাজারিবাগ এসেছি। আমি তাকে নিয়ে খুব খুশি। খুব শীঘ্রই আমরা একে অপরকে বিয়ে করতে চলেছি।“