উত্তরপ্রদেশের জন্য বিশেষ ‘উপহার’এর ঘোষণা করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কাশীর বর্জ্য স্থানগুলিকে সুন্দরভাবে ব্যবহার করে মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে চলেছে যোগী সরকার। এর জন্য সরকার ফ্লাইওভারের নিচের অব্যবহারযোগ্য জায়গাগুলোকে সকল সুযোগ-সুবিধা দিয়ে সাজিয়ে উপযোগী করে তুলেছে।
জানা গিয়েছে, লাহারতারা-চৌকাঘাট উড়ালপুলের নীচে ১.৯ কিলোমিটারে সন্ধ্যা বাজার হিসেবে সাজানো হবে, এখানে কাশীর শিল্প ও সংস্কৃতি দেখা যাবে। সেই সঙ্গে পাবেন বেনারসী খাবারের স্বাদ। সুশৃঙ্খল ট্রাফিকের সঙ্গে জনসাধারণের চাহিদার কথা মাথায় রেখে যোগী সরকার শহুরে জায়গা তৈরির কাজ করবে। ৭ ই জুলাই প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবিত বারাণসী সফরের সময় এটি উন্মোচন করা হতে পারে।
বারাণসী ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে বের হলেই মিলবে কাশী শহরের অনুভূতি। দেওয়ালে, কাশীর শিল্প ও সংস্কৃতির ঝলক চিত্রাঙ্কন, ইনস্টলেশন এবং ল্যান্ডস্কেপিংয়ের মাধ্যমে প্রদর্শিত হতে শুরু করেছে। সেলফি পয়েন্ট, ফোয়ারা, পাথওয়ে, ট্রি-প্ল্যান্ট এবং অন্যান্য হর্টিকালচারের ব্যবস্থা রয়েছে, যার উপর ‘আই লাভ বারাণসী’ লেখা রয়েছে। এছাড়া ইংলিশিয়া লাইনের কাছে থেকে লাহারতারা যাওয়ার পথে দোকান, ফুড কোর্ট, খোলা ক্যাফে ইত্যাদি থাকবে, যেখানে যাত্রী ও দর্শনার্থীরা নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদিসহ সুস্বাদু রান্না খেতে পাবেন।