Atiq Ashraf Murder: মাফিয়া ব্রাদার্স হত্যায় পিস্তল দিয়েছিল ডি-২ গ্যাংয়ের বাবর

মাফিয়া ব্রাদার্স আতিক ও আশরাফ আহমেদ হত্যা (Atiq Ashraf Murder) মামলায় সোমবার বড়সড় প্রকাশ করেছে এসটিএফ। বলা হচ্ছে, যে পিস্তল দিয়ে আতিকের ওপর ৮টি ও আশরাফকে ৫টি গুলি করা হয়, সেটি ডি-২ গ্যাংয়ের (D2 gang) সদস্য বাবরের সাজানো ছিল।

D2 Gang Members Atiq Ahmed and Ashraf Ahmed in Viral Photo

মাফিয়া ব্রাদার্স আতিক ও আশরাফ আহমেদ হত্যা (Atiq Ashraf Murder) মামলায় সোমবার বড়সড় প্রকাশ করেছে এসটিএফ। বলা হচ্ছে, যে পিস্তল দিয়ে আতিকের ওপর ৮টি ও আশরাফকে ৫টি গুলি করা হয়, সেটি ডি-২ গ্যাংয়ের (D2 gang) সদস্য বাবরের সাজানো ছিল।

এসটিএফ সূত্রে জানা গেছে, আতিক ও আশরাফ আহমেদের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধে ব্যবহৃত পিস্তলটি বাবর সরবরাহ করেছিল। ঘটনার সময় বাবরের অবস্থান কানপুরে পাওয়া গেছে। একই সময়ে, কানপুরের অনেক থানায় বাবরের বিরুদ্ধে তোলাবাজি, খুন এবং খুনের চেষ্টা সহ কয়েক ডজন গুরুতর অপরাধের এফআইআর নথিভুক্ত রয়েছে।

প্রসঙ্গত, ১৫ এপ্রিল রাতে আতিক আহমেদ ও তার ভাই আশরাফ আহমেদকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে গুলি করা হয়। এতে উভয় মাফিয়া ভাই মারা যায়। ময়নাতদন্তে আতিককে ৮টি ও আশরাফের ৫টি গুলি লেগেছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। ঘটনাটি এমন যে, গণমাধ্যমকর্মীদের ছদ্মবেশে পুলিশ হেফাজতে থাকা আতিক আহমেদ ও তার ভাই আশরাফের কামড় নিতে তিন বন্দুকধারী এগিয়ে যায়। সেখান থেকে পিস্তল বের করে দ্রুত গুলি চালায়।

D-2 গ্যাং কি?
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, D-2 (জেলা গ্যাং) গ্যাংয়ের নেতা তৌফিক ওরফে বিল্লু দাউদ গ্যাংয়ের আদলে ইউপিতে সাম্রাজ্য গড়ে তুলতে জমি ক্রয়-বিক্রয়ের সাথে জড়িত ছিল। এই চক্রটি কানপুর শহর থেকে রাজ্যের বাইরেও জমি ক্রয়-বিক্রয় করত। ২০০৪ সালে ডি-টু গ্যাং লিডার তৌফিক ওরফে বিল্লু পুলিশ এনকাউন্টারে নিহত হন। এরপর গ্যাংয়ের লাগাম আসে তার ভাই রফিকের হাতে। ২০০৫ সালে গ্রেফতার হন রফিক। এ সময় পারভেজ গ্যাং তাকে পুলিশ হেফাজতে হত্যা করে।