Haridwar: হরিদ্বারে প্লাবিত গঙ্গা জনবসতি এলাকায় ঢুকছে কুমির

উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের লাকসার এবং খানপুর অঞ্চলের মানুষ নিত্যদিন একটি নতুন আতঙ্কের মধ্যে দিয়ে জীবনযাপন করছে। প্রবল বৃষ্টির জেরে বন্যা উত্তর ভারতের বিভিন্ন জায়গায়। বন্যার জেরে…

Haridwar: হরিদ্বারে প্লাবিত গঙ্গা জনবসতি এলাকায় ঢুকছে কুমির

উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের লাকসার এবং খানপুর অঞ্চলের মানুষ নিত্যদিন একটি নতুন আতঙ্কের মধ্যে দিয়ে জীবনযাপন করছে। প্রবল বৃষ্টির জেরে বন্যা উত্তর ভারতের বিভিন্ন জায়গায়। বন্যার জেরে উপচে পড়ছে গঙ্গা সহ তার উপনদী। প্লাবিত বহু জায়গায় বসতি এলাকায় ঢুকে পড়ছে একাধিক কুমির।

বন বিভাগ গঙ্গা ও তার উপনদী, বন গঙ্গা ও সোনালী নদীর বন্যার জলের সঙ্গে ভেসে আসা কুমিরদের ধরে আবার নদীতে ছেড়ে দিচ্ছে।

অধিদফতরের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন,, “এ পর্যন্ত প্রধান নদী তীরবর্তী জনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে প্রায় এক ডজন কুমির ধরা পড়েছে। অতিরিক্তভাবে, বিভাগ কুমির ধরার জন্য লাকসার এবং খানপুর অঞ্চলে ২৫ জন কর্মচারীর একটি দল মোতায়েন করা হয়েছে”।

গত সপ্তাহে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে, গঙ্গার জলস্তর বেড়েছে। লাকসার ও খানপুর অঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। সোনালী নদীর উপর একটি বাঁধ ভেঙে বন্যা পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে।

Advertisements

গত সপ্তাহে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাম পরিদর্শন করেছেন। সোমবার, লাকসারের কিছু এলাকায় জলস্তর হ্রাস পেলেও মঙ্গলবার ভারী বর্ষণে আবার জল বেড়েছে।

একে তো বন্যা তার উপরে কুমিরের ভয়। কুমিরের শিকার হওয়ার আগে রীতিমতো প্রাণ বাঁচানোর তাগিদে সন্ত্রস্ত মানুষ। তবে এই কুমিরের হাত থেকে সাধারণ মানুষকে বাঁচানোর জন্য তৎপর বনদফতর।