মানহানির মামলায় (Defamation Case) দিল্লি হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন অরিবন্দ কেজরিওয়াল (Arvind kejriwal)৷ শীর্ষ আদালতে সোমবার ৩০ সেপ্টেম্বর সেই মামলার শুনানি হয়৷ অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অতীশির বিরুদ্ধে মানহানির মামলায় ফৌজদারি কার্যক্রম স্থগিত রাখার নির্দেশ দেয় আদালত।
উল্লেখ্য, জনপ্রিয় ইউটিউবার ধ্রুব রাঠির একটি ভিডিয়ো ২০১৮ সালে এক্স হ্যান্ডেল শেয়ার করেছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ৷ এরপরই মামলা দায়ের হয়। যে মামলায় নিম্ন আদালত কেজরিকে তলব করেছিল৷ যার বিরুদ্ধে দিল্লি হাইকোর্টে আবেদন করেন তিনি৷ কিন্তু, সেখানেও কেজরিওয়ালের আবেদন খারিজ হয়ে যায়৷ তারপরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন তিনি ৷
২০২৮ সালে ভোটার তালিকা থেকে ৩০ লাখ ভোটারের নাম মুছে ফেলার অভিযোগে AAP নেতাদের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেছিলেন বাব্বর। আদালতে শুনানি চলাকালীন অতীশি এবং কেজরিওয়ালের পক্ষের আইনজীবী বলেন অভিষেক মনু সিংভি, , যিনি এই মামলাটি দাখিল করেছেন বাব্বর, তিনি বিজেপির দিল্লির অনুমোদিত প্রতিনিধি। অন্য কেউই কোনো অভিযোগ দায়ের করেনি।
বিচারপতি হৃষিকেশ রায় এবং এসভিএন ভাট্টির একটি বেঞ্চ সোমবার ট্রায়াল কোর্টে অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অতীশির বিরুদ্ধে মানহানির মামলায় ফৌজদারি কার্যক্রম স্থগিত রাখার নির্দেশ দেয়।অতীশি এবং কেজরিওয়াল ছাড়াও এই মামলায় নাম রয়েছে অন্য AAP নেতাদের, তাঁরা হলেন প্রাক্তন রাজ্যসভার সদস্য সুশীল কুমার গুপ্ত এবং দলের নেতা মনোজ কুমার।