CPIM: মরুরাজ্যে জোড়া লাল দুর্গ রক্ষায় রামই ভরোসা, আর ‘বল’ বলবন্ত

রামই ভরোসা! ইনিও রাম তবে ধর্মের নয় জমির! মরুরাজ্য রাজস্থানে একাধিকবার বিধায়ক হয়ে লাল পতাকা আর কৃষকদের অধিকার রক্ষায় বারবার আলোচিত হন CPIM নেতা অমরা…

pim focus on various political issues

রামই ভরোসা! ইনিও রাম তবে ধর্মের নয় জমির! মরুরাজ্য রাজস্থানে একাধিকবার বিধায়ক হয়ে লাল পতাকা আর কৃষকদের অধিকার রক্ষায় বারবার আলোচিত হন CPIM নেতা অমরা রাম। তবে গতবার হেরেছিলেন। কিন্তু রাজস্থানে দুটি আসনে জয়ী হয়েছিল সিপিআইএম। পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরায় দশকের পর দশকের বাম সরকার ধসে যাবার পর বঙ্গজ বামেদের কাছে ‘রাজস্থানি রাম’ তখন নয়নের মণি। সেই রামই ভরোসা।

রাজপুতনার তীব্র জাতিবাদ ভিত্তিক ভোট সমীকরণে এমন কঠিন স্টালিনিয় মানসিকতার অমরা রামের যোগ্য সাথী বলবন্ত পুনিয়া। তিনি করোনা সংকটকালে নিজের সোনার আংটি মুখ্যমন্ত্রীর করোনা মোকাবিলা তহবিলে দিয়েছিলেন। রাজস্থান থেকে দেশজুড়ে বার্তা ছড়িয়েছিল ‘কমরেড হো তো অ্যায়সা’। করোনা মোকাবিলায় দেশজুড়ে বাম সংগঠনগুলির সেবা ভূমিকা বিশ্বজুড়ে আলোচিত হয়। তবে বিধায়ক বলবন্ত পুনি়য়া ছিলেন অন্যতম আলোচিত।

   

মরুরাজ্য রাজস্থানে লাল দুর্গ রক্ষায় সিপিআইএমের  ভরোসা অমরা রাম।  আর ‘বল’ বলবন্ত। এবার এ রাজ্যে ১৭টি আসনে লড়াই করছে বাম শিবির। একাধিক আসনে সিপিআইএমের জনসমর্থন ও মিছিল বারবার রাজনৈতিক আলোচনায় উঠে এসেছে।

সিপিআইএমের কৃষকসভার সর্বভারতীয় নেতা অমরা রাম ১৯৯৩ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বিধায়ক ছিলেন।  গতবার অমরা রাম ও পেমা রাম এই দুই সিপিআইএম নেতা পরাজিত হয়েছিলেন। তবে হনুমানগড়ের বাদরা আসন থেকে বলবন্ত পুনিয়া ও বিকানের জেলার ডুমরগঞ্জ আসন দু’টি সিপিআইএম জয়ী হয়েছিল। এই জোড়া দুর্গ রক্ষা করতে মরিয়া বাম শিবির