জ্ঞানবাপী বিতর্কের মধ্যেই ঈদগাহ মসজিদের শুনানিও হবে আদালতে

জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Mosque) নিয়ে বিতর্কের মাঝেই এবার মথুরার কৃষ্ণ জন্মভূমি (Krishna Janmabhoomi) ঈদগাহ মসজিদ বিতর্কের শুনানিও হবে আদালতে। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার মথুরা জেলা আদালত…

জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Mosque) নিয়ে বিতর্কের মাঝেই এবার মথুরার কৃষ্ণ জন্মভূমি (Krishna Janmabhoomi) ঈদগাহ মসজিদ বিতর্কের শুনানিও হবে আদালতে। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার মথুরা জেলা আদালত শুনানির আবেদন গ্রহণ করেছে। এবার এই ইস্যুতে মন্তব্য করে এবার শিরোনামে উঠে এলেন অল ইন্ডিয়া মজলিস এ ইত্তেহাদুল মুসলিমিন প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়েইসি (Asasuddin Owaisi)।

এদিন মথুরার শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান সেবা সংঘ এবং শাহি ঈদগাহ ট্রাস্টের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছিল তা তিনি স্মরণ করেন। তিনি বলেন, মথুরার শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান সেবা সংঘ এবং শাহি ঈদগাহ ট্রাস্ট ১৯৬৮ সালে একটি চুক্তির মাধ্যমে তাদের সমস্যার সমাধান করেছিল। উপাসনার স্থান আইন, ১৯৯১- এ জাতীয় মামলাগুলি আদালতে যেতেও নিষেধ করে। কিন্তু আইন এখন আর কোনো ব্যাপার না। মুসলমানদের সম্মান হরণ করাই এখন একমাত্র লক্ষ্য। একই সঙ্গে শ্রী কৃষ্ণ জন্মস্থান সেবা সংঘ ও শাহি ঈদগাহ ট্রাস্টের মধ্যে হওয়া চুক্তির কপিও টুইট করেন ওয়াইসি।

বৃহস্পতিবার মথুরার একটি আদালত শাহী ঈদগাহটি অপসারণের নির্দেশ চেয়ে একটি আবেদন বিবেচনার জন্য গ্রহণ করেছে। আদালত আগামী ১ জুলাই শুনানির দিন ধার্য করেছেন। হিন্দু পক্ষের এক আইনজীবী এই তথ্য জানিয়েছেন। আবেদনে দাবি করা হয়েছিল যে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থান কেশবদেব মন্দিরের জমিতে ইদগাহটি নির্মিত হয়েছিল।

আইনজীবী হরি শঙ্কর জৈন বলেন, আদালত এই মামলায় দায়ের করা বেশ কয়েকটি আবেদনের মধ্যে একটি বিবেচনার জন্য গ্রহণ করেছে। কৃষ্ণ জন্মভূমি কমপ্লেক্সটি ১৩.৩৭ একর এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। পিটিশনে বলা হয়েছে, মন্দিরের জমিতে মসজিদটি তৈরি করা হয়েছে।