সুপ্রিম কোর্ট, নয়াদিল্লিতে জুনিয়র কোর্ট সহকারীর (Junior Court Assistant) 241 টি পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। যারা বিচারিক ক্ষেত্রে তাদের ক্যারিয়ার গড়তে চান তাদের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ। এই নিয়োগের আওতায় নির্বাচিত প্রার্থীদের আকর্ষণীয় বেতন স্কেল এবং অন্যান্য সরকারি সুবিধা প্রদান করা হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা সুপ্রিম কোর্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে লিঙ্কের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন। আবেদন প্রক্রিয়া অনলাইন হবে এবং এর শেষ তারিখ ৮ মার্চ ২০২৫ নির্ধারণ করা হয়েছে।
Supreme Court Recruitment Eligibility Criteria: কে আবেদন করতে পারেন?
প্রার্থীর স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। এছাড়াও, কম্পিউটার পরিচালনার জ্ঞান প্রয়োজন। এছাড়াও, প্রার্থীর ইংরেজি টাইপিং গতি প্রতি মিনিটে ন্যূনতম 35 শব্দ হতে হবে।
Supreme Court Jobs Age Limit: বয়সসীমা কী?
প্রার্থীর সর্বনিম্ন বয়স 18 বছর এবং সর্বোচ্চ বয়স 30 বছর হওয়া উচিত, যা 8 মার্চ 2025 তারিখে গণনা করা হবে। সংরক্ষিত বিভাগের প্রার্থীদের (এসসি/এসটি/ওবিসি/দিব্যাং/প্রাক্তন সেনা) সরকারি নিয়ম অনুযায়ী বয়সে ছাড় দেওয়া হবে।
Junior Court Assistant Recruitment Application Fee: আবেদন ফি কত?
সাধারণ এবং ওবিসি বিভাগের প্রার্থীদের জন্য আবেদনের ফি হল ₹ 1000/-, যেখানে SC, ST, প্রাক্তন সেনা, দিব্যাং এবং মুক্তিযোদ্ধাদের নির্ভরশীলদের জন্য এই ফি ₹ 250/- নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদন ফি প্রদান শুধুমাত্র অনলাইন মোডে গৃহীত হবে।
Supreme Court Vacancy Apply Online: এভাবে আবেদন করুন
- সুপ্রিম কোর্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.sci.gov.in দেখুন।
- “জুনিয়র কোর্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট রিক্রুটমেন্ট 2025” লিঙ্কে ক্লিক করুন।
- নিবন্ধন করুন এবং লগইন করুন এবং ফর্মটি পূরণ করুন।
- প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করুন এবং আবেদন ফি প্রদান করুন।
- আবেদনপত্র জমা দিন এবং এর একটি প্রিন্ট আউট নিন।
Court Assistant Vacancy Selection Process: নির্বাচন প্রক্রিয়া কী?
বাছাই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রার্থীদের বেশ কয়েকটি ধাপ অতিক্রম করতে হবে। প্রথম পর্বে একটি লিখিত পরীক্ষা (MCQ) হবে, যাতে সাধারণ ইংরেজি, গাণিতিক ক্ষমতা এবং সাধারণ জ্ঞান থেকে মোট 100টি প্রশ্ন করা হবে। এর পরে একটি কম্পিউটার জ্ঞান পরীক্ষা হবে, যাতে 25টি উদ্দেশ্যমূলক প্রশ্ন থাকবে। তৃতীয় পর্বে ইংরেজি টাইপিং পরীক্ষা হবে, যাতে প্রতি মিনিটে ন্যূনতম ৩৫ শব্দের গতি থাকতে হবে। চতুর্থ পর্বে বর্ণনামূলক পরীক্ষা নেওয়া হবে, যাতে প্রবন্ধ, সারাংশ ও উত্তরণভিত্তিক প্রশ্ন থাকবে। অবশেষে, সফল প্রার্থীদের সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকা হবে।