Voter ID : ঘরে বসেই তৈরি হবে ভোটার আইডি কার্ড, জেনে নিন অনলাইন প্রক্রিয়া

প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিকের জন্য ভোটার আইডি (voter id)  কার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভারতীয় সংবিধান অনুসারে, ভারতের সকল নাগরিকের 18 বছর বয়সের পরে ভোট দেওয়ার অধিকার রয়েছে।…

The Advantages of Buying a Phone Online - Shop with Confidence

প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিকের জন্য ভোটার আইডি (voter id)  কার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভারতীয় সংবিধান অনুসারে, ভারতের সকল নাগরিকের 18 বছর বয়সের পরে ভোট দেওয়ার অধিকার রয়েছে। ভোট দেওয়ার জন্য, আপনাকে আপনার ভোটার আইডি কার্ড দেখাতে হবে। ভোটার আইডি কার্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিচয়পত্র। এটি অনেক সরকারী এবং বেসরকারী পরিষেবার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা, পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা এবং সরকারী স্কিমগুলির সুবিধাগুলি গ্রহণ করা। ভোটার আইডি কার্ডে আপনার নাম, ঠিকানা, জন্ম তারিখ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকে। এই তথ্য আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, এবং এটি নিরাপদ রাখা গুরুত্বপূর্ণ। ভোটার আইডি কার্ড আপনার জন্য একটি নিরাপদ স্থান প্রদান করে, যেখানে আপনি আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখতে পারেন।

ডকুমেন্ট

1.আধার কার্ড
2.পাসপোর্ট সাইজের ছবি
3.আবাসিক শংসাপত্র
4.আয় শংসাপত্র (ঐচ্ছিক)

আবেদন প্রক্রিয়া

1.প্রথমে, নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট, voterportal.eci.gov.in-এ যান৷
2. “নতুন ভোটার নিবন্ধনের জন্য অনলাইনে আবেদন করুন” লিঙ্কে ক্লিক করুন।
3. আপনার ব্যক্তিগত তথ্য পূরণ করুন, যেমন নাম, ঠিকানা, জন্ম তারিখ, মোবাইল নম্বর ইত্যাদি।
4. আপনার আধার কার্ডের তথ্য লিখুন।
5. আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি আপলোড করুন।
6.আপনার আবাসিক শংসাপত্রের স্ক্যান কপি আপলোড করুন।
7. যদি আপনার আয়ের শংসাপত্র থাকে, তবে তার স্ক্যান কপিও আপলোড করুন।
8. “জমা দিন” বোতামে ক্লিক করুন।

আবেদন স্থিতি পরীক্ষা

আপনি আপনার আবেদনের স্থিতি পরীক্ষা করতে “আপনার আবেদনের অবস্থা ট্র্যাক করুন” লিঙ্কটিতে ক্লিক করতে পারেন

আবেদন ফী

ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন ফি ₹25। আপনি এই ফি অনলাইন বা অফলাইনে দিতে পারেন।

আবেদনের সময়

আবেদন প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করতে প্রায় 30 দিন সময় লাগে।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট

1. আপনার আবেদনপত্র সাবধানে পূরণ করুন।
2. আপনার নথির ভালো মানের কপি আপলোড করুন।
3. আবেদন ফি দিতে ভুলবেন না.

ভোটার আইডি কার্ড তৈরির জন্য অনলাইনে আবেদন করার সুবিধা

1.এই প্রক্রিয়াটি সহজ এবং সময় সাশ্রয়ী
2.আপনাকে সরকারি অফিসে যেতে হবে না
3.আপনি আপনার ঘরে বসেই আবেদন করতে পারেন
4.আমি আশা করি এই তথ্যটি আপনার কাজে লাগবে।