ইলিশের মরশুম এসে গেছে, আর বাঙালির পাতে ইলিশের (Ilish) ঝাল-ঝোল-ভাপা সহ হরেক রকমের পদ সাজতে শুরু করেছে। ইলিশ প্রেমীদের জন্য এটি একেবারে সুখবর, কারণ মরশুমের প্রথম ইলিশ ইতিমধ্যেই বাজারে আসতে শুরু করেছে। সোমবার সকালে নামখানার খেয়াঘাটে বেশ কয়েকটি ট্রলার মাঝ (Ilish) সমুদ্র থেকে ফিরে এসেছে। এরা প্রায় ২৫ টন রুপোলি শস্য (ইলিশ মাছ) নিয়ে ফিরেছে, যা ইলিশ প্রেমীদের মুখে ইতিমধ্যেই হাসি ফুটিয়ে দিয়েছে। যদিও দাম এখন কিছুটা চড়া, তবে বাজারে সরবরাহ যথেষ্ট পরিমাণে হলে দাম কমে আসবে বলে আশাবাদী মৎস্যজীবীরা।(Ilish)
মৎস্যজীবীদের আশা(Ilish)
প্রতি বছর ১৫ই এপ্রিল থেকে ১৪ই জুন (Ilish) পর্যন্ত গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকে। মৎস্য দপ্তরের পক্ষ থেকে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়, যাতে মাছের প্রজননকালে তারা নিরাপদে প্রজনন করতে পারে। দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে রবিবার ভোররাত থেকে শতাধিক ট্রলার বঙ্গোপসাগরে(Ilish) মাছ ধরতে বের হয়। এই বছর, মৎস্যজীবীরা এক নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার শুরু করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে ইসরো তৈরি ট্রান্সপন্ডার। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে গভীর সমুদ্রে কোনও বিপদ হলে সঙ্কেত পাঠানো সম্ভব হবে, যা মৎস্যজীবীদের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।(Ilish)
মাছ ধরার প্রযুক্তি এবং আবহাওয়া(Ilish)
এ বছর অনেক ট্রলারে এই ট্রান্সপন্ডার বসানো হয়েছে, ফলে (Ilish) মৎস্যজীবীরা অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়ে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে বেরিয়েছেন। পাশাপাশি, অনুকূল আবহাওয়া তাদের জন্য মাছ ধরার কাজটিকে অনেক সহজ করে তুলেছে। এত বড় একটি সাফল্য পাওয়া নিয়ে মৎস্যজীবী ও ব্যবসায়ীরা খুশি(Ilish)
বাজারের পরিস্থিতি(Ilish)
তবে, এখনও ইলিশের(Ilish) দাম কিছুটা বেশি, যা সাধারণ মানুষের জন্য চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইলিশ প্রেমীরা ভালো ইলিশ পেতে চাইছেন, কিন্তু দাম কিছুটা বেশি হওয়ার কারণে অনেকেই বুঝে কিনছেন। তবে মৎস্যজীবীরা আশাবাদী, কারণ যথেষ্ট সরবরাহ শুরু হলে দাম মানুষের নাগালের মধ্যে চলে আসবে। এখন পর্যন্ত মরশুমের প্রথম ইলিশের জন্য একে অপরের সঙ্গে প্রতিযোগিতা চলছে।(Ilish)
মাছের দাম বেশ চড়া হলেও, যারা নিয়মিত ইলিশ খেতে অভ্যস্ত, তারা মনে করছেন কিছু দিন পর দাম কিছুটা কমবে এবং তারা পুরোনো দামে আবার ইলিশ উপভোগ করতে পারবেন। ব্যবসায়ীদের আশাবাদী মনোভাব এবং মৎস্যজীবীদের কাজের প্রতি আগ্রহ বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে(Ilish)