নিউজ ডেস্ক: সদ্য টোকিও অলিম্পিকে ভারতের হয়ে পদক পেয়েছেন তিন মহিলা। মীরাবাঈ চানু, লাভলিনা, সিন্ধুদের কৃতিত্বে মেতে উঠেছে গোটা দেশ। এর মধ্যে ব্যাডমিন্টন তারকা পিভি সিন্ধু আবার পরপর দুটি অলিম্পিকে মেডেল পেয়েছেন। এর আগে ভারতের হয়ে যেই নজির ছিল একমাত্র কুস্তিগির সুশীল কুমারের। ফলে আনন্দে মাতোয়ারা গোটা দেশ। অন্যদিকে গোটা টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত লড়াই করেছে ভারতের মহিলা হকি টিম, গলফার অদিতি অশোকরাও। ফলে সেই কথাটি দাবানলের মতো উঠে আসছে, বিশেষত সোশ্যাল মিডিয়ায়, তার নাম ‘উম্যান এমপাওয়ারমেন্ট’।
আজ সেরকমই এক মহিলার জন্মদিন। অবশ্য তার সময় এই শব্দবন্ধের ব্যবহারই শুরু হয়নি, গোটা সমাজই ছিল ভীষণভাবে পিতৃতান্ত্রিক। তিনি ভারতবর্ষের প্রথম মহিলা পাইলট, সরলা ঠকরাল। ১৯৩৬ সালে প্রথম ভারতীয় নারী হিসেবে পাইলটের ‘এ’ লাইসেন্স পান তিনি। তখন বয়স ছিল মাত্র ২১ বছর। লাহোর ফ্লাইং ক্লাব থেকে পাইলট হওয়ার প্রশিক্ষণ পান তিনি। প্রাথমিক লাইসেন্স পাওয়ার পর, তিনি লাহোর ফ্লাইং ক্লাবের বিমানে হাজার ঘণ্টা আকাশে উড়েছিলেন তিনি।
তার পাইলট হওয়ার যাত্রা শুরু তারও বছর পাঁচেক আগে। মাত্র ১৬ বছর বয়সে বিয়ে হয়েছিল তাঁর। স্বামী পিডি শর্মা প্রথম ভারতীয় হিসেবে এয়ারমেইল পাইলট লাইসেন্স পেয়েছিলেন। তাঁর পরিবারে মোট ৯জন পাইলট ছিলেন। ১৯৩৯ সালে একটি বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান তিনি। তাঁর মৃত্যুর পরে লাহোর ফিরে এসে মেয়ো স্কুল অব আর্টে ভর্তি হন সরলা ঠকরাল। ফাইন আর্টসের উপর ডিপ্লোমা অর্জন করেন সেখানে। এর পরে পোশাক এবং অলংকারের নকশার কাজ শুরু করে হয়ে ওঠেন সফল ডিজাইনার।
পরে অবশ্য কমার্শিয়াল পাইলটের লাইসেন্সের জন্যে আবেদন জানিয়েছিলেন তিনি। তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধর জন্য সিভিল পাইলট প্রশিক্ষণ স্থগিত করা হয়েছিল। আজ তাঁর ১০৭তম জন্মদিন উপলক্ষে সরলাকে সম্মান জানিয়ে আজ বিশেষ ডুডল প্রকাশ করল গুগল।
আইএসএলের শিল্ড ও লিগ কাপ জয়ের মধ্য দিয়েই শেষ সিজন শেষ করেছিল মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট (Mohun Bagan Super Giant)। যারফলে সৃষ্টি হয়েছিল নয়া ইতিহাস।...
কলকাতা ময়দানে দুই প্রধান তথা ইমামি ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের লড়াই নতুন নয়। এই হাইভোল্টেজ ডার্বি ম্যাচ নিয়ে ব্যাপক উন্মাদনা দেখা যায় দুই...
গত বুধবার স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) ফুটবল দলের। সল্টলেকের যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ডুরান্ড কাপের সেমিফাইনালে শক্তিশালী ডায়মন্ড হারবার এফসির কাছে পরাজিত হয়েছে মশাল ব্রিগেড।...
বর্তমানে অনবদ্য ছন্দে রয়েছে ডায়মন্ড হারবার এফসি (Diamond Harbour FC)। গত বছর দাপুটে পারফরম্যান্সের মধ্য দিয়ে প্রথম ডিভিশন আইলিগের ছাড়পত্র পেয়ে গিয়েছে বাংলার এই...
শেষ মরসুমটা একেবারেই ভালো যায়নি মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের (Mohammedan SC)। দেশের প্রথম ডিভিশন লিগের প্রথম ম্যাচে পরাজিত হওয়ার পর দ্বিতীয় ম্যাচেই তাঁরা আটকে দিয়েছিল...