একটা সময় ছিল যখন বাড়ির দেয়াল ঘড়ির ঢং ঢং শব্দে ঘুম ভাঙত সকলের, তবে বর্তমানে সেই সমস্ত ঘড়ি উধাও হয়ে গিয়েছে। তার বদলে জায়গা করে নিয়েছে বিভিন্ন ব্যাটারি চালিত ঘড়ি। অন্যদিকে আমাদের হাতেও জায়গা করে নিয়েছে স্মার্ট ওয়াচ (Smartwatch)। একটা সময় দেওয়াল ঘড়ি থেকে শুরু করে পকেট ওয়াচ কিংবা হাত ঘড়ি সবই ছিল দম দেওয়া তবে বর্তমান প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে এসেছে ব্যাটারি চালিত ঘড়ি।
তবে বর্তমানে সেই সমস্ত হাতঘড়ি ছেড়ে বেশিরভাগ মানুষ বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম ঝুঁকেছে স্মার্টওয়াচের দিকে। কারণ সময় সময়ে জল খাওয়া থেকে শুরু করে সারাদিনে কত পা হেটেছেন সবই বাতলে দেয় এই স্মার্ট ওয়াচ। অন্যদিকে বর্তমানে বিভিন্ন নামি দামি কোম্পানি নিয়ে এসেছে স্মার্ট ওয়াচ। তবে নতুন স্মার্টও আছে তাড়াতাড়ি চার্জিং শেষ না হলেও স্মার্টওয়াচ একটু পুরনো হলেই ঝড়ের গতিতে নামতে শুরু করে স্মার্টওয়াচের ব্যাটারি।
তার পেছনে বসে রয়েছে ব্যবহারকারী বিশেষ কিছু ভুল যার মধ্যে অন্যতম হলো অটোমেটিক ব্রাইটনেস। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় স্মার্ট ওয়াচ ব্যবহারকারীরা সবসময় অটোমেটিক ব্রাইটনেস অন করে রাখেন। সেক্ষেত্রে প্রয়োজন না পড়লেও ব্রাইটনেস অনেকটাই বেঁচে থাকে যার ফলে ব্যাটারি খুব তাড়াতাড়ি নিচে নামতে শুরু করে। তাছাড়া প্রয়োজনে বন্ধ করে রাখা যেতে পারে স্মার্ট ওয়াচের ব্লুটুথ সিস্টেম যার ফলে ব্যাটারি সাবস্ক্রাই হয় অনেকটাই একই সাথে প্রয়োজন ছাড়া স্মার্ট ওয়াচ বন্ধ রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।