Rosie Moore: যখনই বিজ্ঞানীদের কথা হয়, লম্বা দাড়ি ও চুলের প্রবীণদের মুখের কথা মাথায় আসে৷ কিন্তু আজকাল একজন সুন্দরী মহিলা বিজ্ঞানী তার চেহারা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আতঙ্ক তৈরি করেছেন। তাকে ‘বিউটি উইথ ব্রেইন’ এর একটি সুন্দর উদাহরণ হিসাবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
অনেকেরই স্বপ্ন থাকে বিজ্ঞানী হওয়ার৷ কিন্তু বিজ্ঞানী হওয়া এত সহজ নয়। এর জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হয়, মানুষ দিনরাত পড়াশুনা করে তারপর কোথাও না কোথাও সাফল্য পায়। আচ্ছা বিজ্ঞানী অনেক ধরনের আছে। কিছু বিজ্ঞানী মহাবিশ্ব নিয়ে গবেষণা করেন, আবার কেউ কেউ পৃথিবীর নিচে লুকিয়ে থাকা জিনিস খুঁজে বের করার জন্য গবেষণা করেন। যারা প্রাণী নিয়ে গবেষণা করেন তাদেরই বলা হয় বিজ্ঞানী। এমনই এক বিজ্ঞানী আজকাল আলোচনায়, যাকে বলা হয় ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর বিজ্ঞানী’।
আপনি অবশ্যই মুভিতে দেখেছেন যে বিজ্ঞানীরা সাধারণত একটু বয়স্ক এবং গুরুতর হন। তারা পার্থিবতার পরোয়া করে না। তারা শুধু তাদের গবেষণা করে, কিন্তু আমরা যে নারী বিজ্ঞানীর কথা বলছি তিনি হলেন ‘বিউটি উইথ ব্রেন’ এর একটি সুন্দর উদাহরণ। সে যতটা সুন্দরী, সে ততটাই অগ্নিময়।
এই নারী বিজ্ঞানীর নাম রোজি মুর। তিনি ভয় ছাড়াই বিপজ্জনক প্রাণীদের সাথে এবং তাদের মধ্যে কাজ করেন। রোজি, যিনি ফ্লোরিডার ডেলরে শহরের ওয়াটার রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেন, প্রায়শই সোশ্যাল মিডিয়ায় তার কাজের সাথে সম্পর্কিত ছবি এবং ভিডিও শেয়ার করেন।
সম্প্রতি, রোজি তার ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি শেয়ার করেছেন, যাতে তাকে একটি বিপজ্জনক সালাম্যান্ডার ধরতে দেখা যায় যা দেখতে টিকটিকির মতো। এই সময়, তিনি সুরক্ষার জন্য গ্লাভস পরেছিলেন। এর সাথে, তিনি লোকদের সালাম্যান্ডার ধরার আগে গ্লাভস পরার পরামর্শও দিয়েছিলেন, অন্যথায় তারা সরাসরি ত্বক ছিঁড়ে ফেলবে।
ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোজির শিফট থাকে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত, যেখানে সে বিপজ্জনক প্রাণীদের সামলানোর কাজ করে, কিন্তু এরপর যখন সে অবসর পায়, তখন সে মডেলিংও করে। ২৬ বছর বয়সী রোজি প্রায়ই তার বিকিনি ফটোশুটের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন।
#RosieMoore #scientist #model #dangerouscreatures #animalsafety #wildlife #caution