আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির (Naushad Siddiqui) মোবাইল ফোন খতিয়ে দেখে চেন্নাইয়ের এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে আর্থিক লেনদেনের খোঁজ পেয়েছে কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police)। সেই সূত্র ধরেই নওশাদ ঘনিষ্ঠ সেই ব্যক্তির চেন্নাইয়ের ঠিকানায় তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। পুলিশ হেনস্খা করছে অ়ভিযোগ তুললেন সেই ব্যবসায়ী শামসুর। তাঁর দাবি, আমি নওযাদ সিদ্দিকির বন্ধু তাই পুলিশ অতি সক্রিয়তা দেখাচ্ছে।
হেনস্থার অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন ওই ব্যক্তি। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছিল, নওশাদকে সাহায্য করছেন মেদিনীপুরের এক ব্যক্তি। তিনি চেন্নাইয়ে থাকেন। অলঙ্কার ব্যবসায়ী শামসুর কোনও কিছুর সঙ্গে যুক্ত নন বলে দাবি করেছেন তাঁর আইনজীবী। শুধুমাত্র নওশাদ সিদ্দিকির বন্ধু হওয়ার কারণে হেনস্থা করা হচ্ছে।
নওশাদকে আর্থিকভাবে সাহায্য করতেন কে? তা জনাওতেই চেন্নাইয়ে অভিযান চালায় কলকাতা পুলিশের একটি দল। মূলত নওশাদের সঙ্গে আর্থিক লেনদেন সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই চেন্নাইয়ে উপস্থিত হয় কলকাতা পুলিশ। এরপরেই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন ওই ব্যক্তি।
২১ জানুয়ারি আইএসএফের প্রতিষ্ঠা দিবসের একটি কর্মসূচিকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ধর্মতলা চত্বর। ঘটনায় নওশাদ সহ একাধিক আইএসএফ নেতাদের গ্রেফতার করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টা ধারা যোগ করা হয়েছে।