একাধিক প্রশ্ন নিয়ে সোমে সাজা তিলোত্তমা হত্যা মামলার, মৃত্যুদণ্ড নাকি কারাদণ্ড?

তিলোত্তমা হত্যার সাজা (RG Kar Murder Case:) ঘোষণা হবে তিলোত্তমা নগরে। ২০ শে জানুয়ারি সোমবার এই চাঞ্চল্যকর ঘটনা ‘দোষী’ চিহ্নিতর সাজা ঘিরে ইতিমধ্যেই পক্ষে-বিপক্ষে মতামত…

rg-kar-case-sanjay-roy-claims-innocence-in-court

short-samachar

তিলোত্তমা হত্যার সাজা (RG Kar Murder Case:) ঘোষণা হবে তিলোত্তমা নগরে। ২০ শে জানুয়ারি সোমবার এই চাঞ্চল্যকর ঘটনা ‘দোষী’ চিহ্নিতর সাজা ঘিরে ইতিমধ্যেই পক্ষে-বিপক্ষে মতামত ঝড় উঠেছে সামাজিক মাধ্যমে।

   

গতবছর ৯ আগষ্ট কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসক তরুণীর ধর্ষ়ন ও খুনের ঘটনার রেশ ছড়িয়েছিল বিভিন্ন দেশে। এই হত্যা ঘটনার প্রতিবাদে গণবিক্ষোভ থেকে নতুন বিদ্রোহ শব্দ ‘রাত দখল’ সৃষ্টি হয়। আরজি কর কান্ডের প্রতিবাদে অভূতপূর্ব চিকিৎসক বিক্ষোভ-়ধর্মঘট থেকে স্লোগান উঠেছিল ‘জাস্টিস ফর আরজি কর’।

সিবিআই তদন্ত রিপোর্ট অনুসারে মামলায় আদালত ধৃত সিভিক কর্মী সঞ্জয় রায়কে দোষী চিহ্নিত করে।সোমবার রায় দেবে আদালত। নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেছে সঞ্জয়। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রায়ের বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনি লড়াই করার সুযোগ আছে সঞ্জয়ের।

২০২৪ সালের ৯ আগস্ট আরজি কর হাসপাতালের সেমিনার হল থেকে তরুণী চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার করা হয়। অভিযোগ ওঠে তাকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। তদন্তে নামে কলকাতা পুলিশ। ১০ আগস্ট সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতার করা হয়। ১২ আগস্ট নির্যাতিতার বাড়িতে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৩ আগস্ট সিপিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় আদালত।

তিলোত্তমা হত্যা মামলায় একাধিক প্রশ্ন তৈরি হয়েছে
১. ঘটনার পরে তিনেত্তমার বাবা মা কে বিভিন্ন কথা বলে ফোন করা হল কেন ?
২. তড়িঘড়ি তার দেহ পোড়ানো হল কেন ?
৩. এক জনের পক্ষে এমন ঘটনা ঘটানো সম্ভব?
৪. গোটা ঘটনার পিছনে আসল মাথা কে?
৫. ধৃত সঞ্জয় কী বলতে চায়?

সাধারণ জনজীবনে ঘুরছে এই প্রশ্ন। সেইসঙ্গে প্রস্তুতি চলছে পরবর্তী আন্দোলনের। রায় বের হওয়ার পর তীব্র আইনি ঝড় উঠতে চলেছে