Bihar: রেল নিয়োগে দুর্নীতির জেরে বনধ শুরু, রেল চলাচলে বিঘ্ন

রেলের চাকরি নিয়োগে দুর্নীতির জেরে বিক্ষোভ আগুনে কেন্দ্রের মোদী সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ তুঙ্গে। বিহার ও উত্তর প্রদেশে তীব্র ক্ষোভ। বনধ চলছে বিহারে। (Bihar) পড়ুয়াদের বিক্ষোভ…

রেলের চাকরি নিয়োগে দুর্নীতির জেরে বিক্ষোভ আগুনে কেন্দ্রের মোদী সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ তুঙ্গে। বিহার ও উত্তর প্রদেশে তীব্র ক্ষোভ। বনধ চলছে বিহারে। (Bihar)

পড়ুয়াদের বিক্ষোভ অব্যাহত। সেইসঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলির সমর্থনে সেই বিক্ষোভ যেন আরও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। শুক্রবার বিহার (Bihar) বনধের দাক দিয়েছেন বিক্ষোভরত পড়ুয়ারা। আরআরবি এনটিপিসি-র ফলাফলে অসঙ্গতির অভিযোগে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও এই বনধকে সমর্থন জানিয়েছেন। এদিন পাটনায় (Patna) বিভিন্ন রাস্তা অবরোধ করেছে বিক্ষোভকারীরা। জ্বালানো হচ্ছে টায়ার।

শুধু তাই নয়, মহুয়ার আরজেডি বিধায়ক ডঃ মুকেশ রওশন, তাঁর সমর্থকদের সঙ্গে রামাশিশ চৌকে চলা পড়ুয়াদের বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন।


এদিকে পাটনার পুলিশ আটজন ছাত্রকে চিহ্নিত করেছে এবং একটি এফআইআর-এ ছয়টি কোচিং সেন্টারের মালিকদের নাম উল্লেখ করেছে। তাঁদের বিরুদ্ধে এই বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। কোচিং সেন্টারগুলির মালিকদের বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ প্রদর্শনের জন্য প্ররোচিত করার অভিযোগ আনা হয়েছে। পড়ুয়া ও টিউটরদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২০বি (অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র) ধারা এবং দাঙ্গা ও কর্মকর্তাদের উপর হামলা সম্পর্কিত অন্যান্য ধারা হিসেবে বিবেচিত হয়। যদিও এখনও অবধি কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।


তবে শিক্ষকরা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং দাবি করেছে যে নন টেকনিক্যাল পপুলার ক্যাটাগরির (এনটিপিসি) জন্য নিয়োগ অভিযানে যোগ্যতা অর্জনকারী বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী পাস করতে ব্যর্থ হওয়ার পরে এই বিক্ষোভগুলি “স্বতঃস্ফূর্ত” ছিল। প্রধান বিরোধী দল আরজেডি-র মুখপাত্র মৃত্যুঞ্জয় তিওয়ারি বলেন, “ছাত্রদের বিক্ষোভ কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যর্থতাকে প্রমাণ করে এবং এটি দেশের ক্রমবর্ধমান বেকারত্বের প্রমাণ।”