বুধবার সাতসকালে উদ্ধার মহিলার রক্তাক্ত দেহ!

সাত সকালে ঝোপের ধরে উদ্ধার অজ্ঞাতপরিচয় মহিলার রক্তাক্ত দেহ। আনন্দপুরে (Anandapur) ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য। আরজি করে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় ইতিমধ্যে উত্তাল রাজ্য সহ…

সাত সকালে ঝোপের ধরে উদ্ধার অজ্ঞাতপরিচয় মহিলার রক্তাক্ত দেহ। আনন্দপুরে (Anandapur) ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য। আরজি করে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় ইতিমধ্যে উত্তাল রাজ্য সহ দেশ, তারই মধ্যে ঘটল এই ঘটনা। বুধবার ভোর ৬টায় আনন্দপুরের নোনাডাঙা এলাকায় সকালে হাঁটতে বেরিয়ে দেহটি নজরে আসে এলাকাবাসীর। রক্তাক্ত অবস্থায় ঝোপের ধারে মহিলার দেহ পড়ে থাকতে দেহটা পান প্রাতঃভ্রমণকারীরা। তারাই খবর দেন পুলিশে। দেহটিকে উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত শুরু করেছে আনন্দপুর থানার পুলিশ। আপাতত জানা যায়নি মহিলার পরিচয়। তবে খোঁজ চলেছেন মহিলারা।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন যে ওই মহিলা এলাকার বাসিন্দা নন। ফলে মন একরা যেতে পারে যে ভোরের দিকে তাঁকে খুন করে ফেলে দিয়ে যাওয়া হয় ঝোপে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলে মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। সিসিটিভি ক্যামেরা দেখে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আস্বর দিয়েছে আনন্দপুর থানার পুলিশ।

   

আরও বিপাকে ডাঃ সন্দীপ! ভয়াবহ অভিযোগে এবার কোর্টে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষের সহকর্মী

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ ওই এলাকাটিতে আলো কম। সেই সুযোগে দুষ্কৃতীরা বাড়াচ্ছে তাদের দৌরাত্ম।এর আগেও দুষ্কৃতী দৌড়াত্বের প্রচুর ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তবে পুলিশে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা। পুলিশ-প্রশাসনের নজরদারি বাড়ানোর আওহ্বান জানিয়েসেহেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরের দিনই কলকাতায় সিআইএসএফ আধিকারিকেরা

তবে আনন্দপুরে দুষ্কৃতী দৌরাত্ম নতুন ঘটনা নয়। ২৬ জুলাই রাতে আরিফ খান নামের এক প্রোমোটারকে কোপানো হয় এই আনন্দপুরেই। তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি আনন্দপুর থানার পুলিশ। তবে চিকিৎসা করেও বাঁচানো যায়নি আরিফকে। সেই ঘটনায় মহম্মদ জাকিরকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। তবে ঘটনাটি পেশার প্রতিদ্বন্তিতার কারণে ঘটেছিল বলেই জানিয়েছিল পুলিশ।