ম্যাচ শুরু হওয়ার আগে আকাশে ঘন কালো মেঘ। ঝোড়ো হওয়ার সঙ্গে শুরু হয়েছিল বৃষ্টি। বৃষ্টি বেশিক্ষণ স্থানী হয়নি। মেঘ সরে রোদ, তার মধ্যে ফুটবল। বৃষ্টির কারণে শহর কলকাতার কোথাও বন্যার খবর নেই। কিন্তু বিধাননগরে বন্যা, গোল বন্যা। ডায়মন্ড হারবার এফসির (DHFC) গোলের তোড়ে খড়কুটোর মতো ভেসে গেল মেসারার্স ক্লাব। খেলার ফলাফল ৭-১।
Jobby Justin: চার ম্যাচে গোল পেলেন জবি
সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স ও খাতায় কলমে দল হিসেবে মেসারার্স ক্লাবের থেকে অনেকটা এগিয়ে ছিল ডায়মন্ড হারবার এফসি। ডায়মন্ড হারবার এফসির দলে তারকার ছড়াছড়ি। তবুও ম্যাচ একপেশে হবে এমনটা আশা করা হয়নি। শুরুটা করলেন জবি জাস্টিন। গোল করে এগিয়ে দিলেন দলকে। জবি করলেন দু’টি করলেন। রাহুল পাসোয়ান-ও জোড়া গোল করেছেন। বিরতির আগে ৩-০ গোলে এগিয়ে গিয়েছিল ডায়মন্ড হারবার।
জলে ভেজা মাঠে খেলা অনেকটাই কষ্টকর। আগেভাগে গোল করে মেসারার্স ক্লাবের ফুটবলাররা সময়ের আগেই যেন হতোদ্যম হয়ে পড়েছিলেন। বিরতির পর খেলোয়াড়দের শরীরিভাষায় ফুটে উঠেছিল হতাশা। ডিফেন্সে ফাঁকফোকর। সাত গোলের বেশিও হতে পারতো।
গ্রেগের খেলার এই বৈশিষ্ট্য মোলিনার কোচিংয়ে হতে পারে কার্যকর
মেসারার্স একটি গোল দিতে পেরেছিল। তবে সেটা সান্ত্বনা সূচক গোল। গোলদাতা জিৎ নিজেও ভুলতে চাইবেন এই ম্যাচ। বিরতির পর চার গোল দিয়েছে ডায়মন্ড হারবার এফসি। ম্যাথ জুড়ে অবাধে খেলে বেড়িয়েছে কিবু ভিকুনার ছেলেরা।