১লা জুন ভোটর শেষদফা। ৪ঠা জুন গণনা। তার আগেই ভোটের গণনা নিয়ে বড় নির্দেশিকা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন। নির্দেশিকায় উল্লেখ, রাজ্যের যে কোনও সরকারি এবং সরকারপোষিত স্কুলে কর্মরত স্থায়ী বা অস্থায়ী শিক্ষকদের ভোটগণনার সময়ে ‘কাউন্টিং এজেন্ট’ হিসাবে নিয়োগ করা যাবে না।
কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, শিক্ষকদের ‘কাউন্টিং এজেন্ট’ হিসাবে নিয়োগ করা যায় না। তা সত্ত্বেও কোথাও কোথাও শিক্ষকদের দিয়ে এই কাজ করানো হয়ে তাকে। কিন্তু কমিশন নতুন নির্দেশিকা জারি করে সেই বিষয়টি আরও এক বার স্পষ্ট করে দিল। ‘কাউন্টিং এজেন্টের’ কাজ করতে পারবেন শিক্ষক ছাড়া অন্য সব সরকারি কর্মচারীরা।
India-China Conflict: সিকিম থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে চিনা যুদ্ধবিমান মোতায়েন! আশঙ্কায় দিল্লি?
কমিশনের নিয়ম মোতাবেক, ভোটগণনার সময়ে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং অফিসারের তত্ত্বাবধানে এবং নির্দেশে, প্রার্থীদের উপস্থিতিতে গণনার কাজ চলে। কিন্তু একাধিক জায়গায় গণনার কাজ হওয়ার কারণে প্রার্থীর একার পক্ষে সর্বত্র একই সময়ে উপস্থিত থাকা সম্ভব হয় না। সেই কারণে তাঁরা নিজেদের পক্ষে ‘কাউন্টিং এজেন্ট’ নিয়োগ করে থাকেন।
বিজেপির হার নিশ্চিৎ, শেষ প্রচারেও দাবি মমতার, কীভাবে এত আত্মবিশ্বীসী তৃণমূল নেত্রী?
ওই এজেন্টরা প্রার্থীর হয়ে নির্দিষ্ট গণনাকেন্দ্রে ভোটগণনার কাজ পর্যবেক্ষণ করে থাকেন। অর্থাৎ, যে কোনও গণনাকেন্দ্রে কাউন্টিং এজেন্ট হলেন প্রার্থীর প্রতিনিধি। তাঁকে গণনার নিয়মকানুন সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবগত থাকতে হয়। সেই কাজেই সরকারি কিংবা সরকারপোষিত স্কুলের স্থায়ী বা অস্থায়ী শিক্ষকদের নিয়োগ করা যাবে না বলে জানিয়ে দিল কমিশন।