সন্দেশ খালির ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুখ খুললেন বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টপাধ্যায়। আজ বিজেপির সাংবাদিক সন্মেলন থেকে তিনি বলেন সন্দেশখালি জুড়ে যে পরিমান মাছ বিশেষ করে চিংড়ি রপ্তানি হয়েছে বলে দেখা গেছে আদেও তা ভেরির উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়নি । আসল উদ্দেশ্য ছিল গরিব মানুষের জমি দখল এবং সেখানে নোনা জল ঢোকানো পুরোটাই নগদের কারবার। তার পর সেখানে মাছ চাষ হক বা না হক সেই ভেড়িতে,কয়েকশো ও কোটি টাকার হিসাব তদন্ত কারীদের হাতে এসেছে ।
তিনি আরও জানান ৩৫০ কোটি টাকা রপ্তানি দেখিয়ে এত গুলো টাকা সাদা করা হয়ছে । এর পরেই তাঁরা আজ বিপদের সন্মুখিন হয়েছেন । তবে অনেকেই স্বীকার করেছেন চিংড়ী রপ্তানির ব্যবসায় সাহাজাহানের সাথে না থাকলে তৃণমূলের থেকে চাপ আসত। তৃণমূলের জেলে থাকা নেতা রা এদের এই ব্যবসায় আস তে বাধ্য করত । তবে এই ব্যবসাকে কেন্দ্র করে বহু ব্যবসায়ী জড়িয়ে পড়তে চলেছে।এরা কান আর কান টানলেই একটি বা দুটি মাথার সন্ধান পাওয়া যাবে।
তিনি আরও জানান সন্দেশখালিতে এরা সরিফুল এন্টারপ্রাইস নামে একটি ব্যবসায়িক সমিতির কাছে পাচার করত এই মাদক। জানাজানির হওয়ার পর সরিফুলের হদিস আজও মেলেনি। তবে সমস্ত বিষয়ের উপর ভিত্তি করেই তিনি আঙুল তুলেছেন শাসক দলের দিকে।