Nandigram: ভোটে নিরাপত্তা চেয়ে বাংলার লক্ষ্মীর হাতে বিষ কৌটো!

বাহিনী চেয়ে হাতে বিষের কৌটো নিয়ে বিক্ষোভ মহিলার। ভোটের দিন আবার বুথে বুথে বাহিনী কোথায়, সেই প্রশ্নে সরগরম। বাহিনী চেয়ে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ চলল নন্দীগ্রামে।…

বাহিনী চেয়ে হাতে বিষের কৌটো নিয়ে বিক্ষোভ মহিলার। ভোটের দিন আবার বুথে বুথে বাহিনী কোথায়, সেই প্রশ্নে সরগরম। বাহিনী চেয়ে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ চলল নন্দীগ্রামে। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কেন্দ্রে নেই কেন্দ্রীয় বাহিনী ।

অভিযোগকে সামনে রেখে বিক্ষোভ করে ওই মহিলা। এক মহিলা হাতে বিষের বোতল নিয়ে হুমকি দিতে শুরু করেন। সকাল ৯টা অবধি ভোট শুরু করতেই দেননি এলাকার লোকজন। তৃণমূলের অভিযোগ, ভোটদানে বাধা দিতেই বিজেপি লোক এনে ঝামেলা করছে। রাজ্য পুলিশের তরফে বাহিনী নিয়ে আশ্বাস দিলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

   

পঞ্চায়েত ভোট শুরুর পর আশঙ্কা মিলিয়ে রক্তাক্ত হয়ে গেছে রাজ্য। চলছে খুনের পর্ব। নির্বাচন কমিশনের অফিসে। একের পর এক জমছে অভিযোগ তবু দেখা নেই কমিশনারের। তিনি কি ঘুমোচ্ছেন? এমনই প্রশ্ন বিরোধীদের। একাধিক জায়গায় অভিযোগ উঠছে বহু বুথে এখনও পর্যন্ত পৌঁছায়নি কেন্দ্রীয় বাহিনী। নেই কোন ভোট গ্রহণের অনুকুল ব্যবস্থা। একাধিক জায়গায় চলছে ছাপ্পা ভোট। ভোট দিতে এসে সন্ত্রাসের মুখে পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।

ভোট রুখতে হিংসা নিয়ে কড়া বার্তা দিয়েছেন রাজ্যপালে। সন্ত্রাসমুক্ত পঞ্চায়েত ভোট করতে হবে, ভোটাধিকার যেন সুরক্ষিত থাকে এমন বার্তা প্রশাসনকে দেন তিনি। তাঁর আবেদন অকার্যকর বলেই প্রমাণ হয়েছে ভোটের সকালে। সকাল থেকে শুরু হয়েছে পঞ্চায়েত ভোট গ্রহণ পর্ব। উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ উত্তপ্ত গোটা বাংলা।

সকাল থেকে শুরু হয়েছে পঞ্চায়েত ভোট গ্রহণ পর্ব। উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ উত্তপ্ত গোটা বাংলা। মুর্শিদাবাদ কোচবিহার থেকে শুরু করে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা পর্যন্ত একের পর এক মৃত্যু ও হিংসার ছবি ফুটে উঠেছে।