HomeBharatPoliticsGen Z আন্দোলনের ঢেউ আছড়ে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর দুয়োরে!

Gen Z আন্দোলনের ঢেউ আছড়ে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর দুয়োরে!

- Advertisement -

কাঠমান্ডু: দীর্ঘদিনের চাপা ক্ষোভের স্ফুলিঙ্গকে আন্দোলনের দাবানলে পরিণত করতে একটা ছোট্ট কারণই যথেষ্ট হয়। শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশের পর নেপালের বর্তমান রণক্ষেত্র পরিস্থিতি তারই প্রমাণ দিচ্ছে। সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র যুবদের ক্ষোভে জ্বলছে ভারতের প্রতিবেশী দেশ নেপাল (Nepal)। সরকারের দুর্নীতি, স্বজনপোষণের পর সাধারণ মানুষের বাক স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে সোচ্চার হয়ে পথে নেমেছে নেপালের যুব সমাজ।

ইতিমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ২০ জন আন্দোলনকারী, আহত প্রায় ৩০০। সরকার বিরোধী আন্দোলনের ঢেউ আছড়ে পড়েছে প্রধানমন্ত্রী কে পি অলির দেশের বাড়িতে। কাঠমান্ডু থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার দূরে কোশী রাজ্যের দামাক এলাকায় প্রধানমন্ত্রীর পৈতৃক বাড়িতে পাথর ছুঁড়ে প্রতিবাদ জানান ছাত্র-যুবকেরা।

   

২০২২ সালে শ্রীলঙ্কার গণঅভ্যুত্থানের সাক্ষী থেকেছে সমগ্র বিশ্ব। গত বছর আগস্টে ছাত্র আন্দোলনে আওয়ামি লীগের পতন দেখেছে বাংলাদেশ। নিরস্ত্র ছাত্রদের উপর পুলিশের গুলি চলেছিল বাংলাদেশে। নেপালেও পুলিশের গুলিতে ইতিমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন আন্দোলনরত প্রায় ২০ জন যুবক। তবে কি এবার বাংলাদেশের মতই পরিস্থিতি হতে চলেছে ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশে? কে পি অলির প্রধানমন্ত্রীত্বের দিন কি তবে শেষ হয়ে আসছে? নেপালের বর্তমান পরিস্থিতি দেখে দানা বাঁধতে শুরু করেছে এই প্রশ্ন।

আমজনতার চাপা ক্ষোভের আগুনে ঘৃতাহুতি

গত ৪ সেপ্টেম্বর দেশীয় এবং বিদেশী অ্যাপের কার্যকলাপ এবং অবাঞ্ছিত কন্টেন্টের উপর নজরদারি চালাতে ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, এক্স, ইউটিউব সহ দেশী, বিদেশী মিলিয়ে মোট ২৬ টি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ বাতিল করে নেপালের তথ্য-সম্প্রচার মন্ত্রক। অ্যাপ নিষিদ্ধ করে সাধারণ মানুষের বাকস্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলে আন্দোলনে নেমেছে নেপালের যুবসমাজ।

- Advertisement -
এই সংক্রান্ত আরও খবর
- Advertisment -

Most Popular