Elon Musk: ট্রাম্পের রক্তচাপ বাড়ল,বিপুল সমর্থনে তৈরি ইলন মাস্কের নতুন দল

রত্তচাপ বাড়ল ট্রাম্পের। মার্কিন রাজনীতিতে এবার নতুন দল গঠনের ঘোষণা করলেন (Elon Musk) ইলন মাস্ক। তিনি এক্সে লিখেছেন, আমরা ইউনিপার্টি সিস্টেম (দুই প্রধান দলের একচেটিয়া…

Elon Musk and Bharati Airtel signs sgreement

রত্তচাপ বাড়ল ট্রাম্পের। মার্কিন রাজনীতিতে এবার নতুন দল গঠনের ঘোষণা করলেন (Elon Musk) ইলন মাস্ক। তিনি এক্সে লিখেছেন, আমরা ইউনিপার্টি সিস্টেম (দুই প্রধান দলের একচেটিয়া আধিপত্য) ভাঙব।  (Elon Musk Declares Political War America Party to Challenge Two-Party Rule)

নতুন দলের বিষয়ে মাস্ক লিখেছেন যুদ্ধক্ষেত্রের নির্দিষ্ট এক জায়গায় অত্যন্ত ঘন ও সুনির্দিষ্ট আঘাত হেনে যেভাবে এপামিনোন্ডাস লিউকট্রার যুদ্ধে স্পার্টার অজেয়তার মিথ ভেঙে দিয়েছিল। তিনি প্রাচীণ ইতিহাসের একটি চিরস্মরণীয় যুদ্ধের প্রসঙ্গ টেনে ট্রাম্পকে রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ ছুঁড়েছেন।

   

আমেরিকার গণতন্ত্র ইতিহাসে  ডেমোক্র্যাট ও কনজারভেটিভ দলের আধিপত্য। তারাই বরাবর সরকার গড়ে।তবে গ্রিন পার্টিসহ কিছু অন্য দল আছে।

উল্লেখ্য, মাস্ক আগে ট্রাম্প প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ উপদেষ্টা ছিলেন এবং বিভিন্ন খাতে খরচ কমানোর দিকটি তদারকি করতেন।

Advertisements

গত জাতীয় নির্বাচনে ট্রাম্পের সঙ্গে ছিলেন মাস্ক। এখন তারা প্রতিপক্ষ। সরকার ছাড়েন তিনি। এরপর রাজনৈতিক দল গঠনের বার্তা দেন। তার দল গঠন নিয়ে জরিপে ৬৫.৪ শতাংশ ব্যবহারকারী “হ্যাঁ” ভোট দেন, আর ৩৪.৬ শতাংশ দেন “না”। এই বিপুল সমর্থনকে সামনে রেখেই মাস্ক নতুন দলের ঘোষণা করেন। তিনি বলেন আমেরিকার দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের প্রতি জনগণের বাড়তে থাকা অসন্তোষেরই প্রতিফলন।

৪ জুলাইয়ের ‘ইনডিপেন্ডেন্স ডে’ উদ্‌যাপনের সময় ইলন মাস্ক তাঁর প্ল্যাটফর্ম X-এ লেখেন “স্বাধীনতা দিবস হল এই প্রশ্ন তোলার আদর্শ সময়—আপনি কি দুই-দলীয় (অনেকেই বলেন ইউনিপার্টি) সিস্টেম থেকে স্বাধীনতা চান? আমাদের কি ‘আমেরিকা পার্টি’ তৈরি করা উচিত?এর আগে মাস্ক ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে তিনি আমেরিকায় একটি তৃতীয় রাজনৈতিক দল গঠনের কথা ভাবছেন।

মাস্ক ও ট্রাম্পের মধ্যে উত্তেজনা 
সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন আইন  “ওয়ান বিগ বিউটিফুল বিল” কংগ্রেসের দুই কক্ষেই পাস হয়ে ৪ জুলাই আইনে পরিণত হয়। এই আইন কর ছাঁটাই ও ব্যয় সংকোচের কথা বললেও মাস্ক এর তীব্র সমালোচনা করেছেন। মাস্ক দাবি করেন, এই বিল পরবর্তী দশ বছরে জাতীয় ঋণ ৩.৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার বাড়িয়ে দিতে পারে।