সীমান্তে সোনা পাচারের (Gold Smuggling) তদন্তে উঠে আসছে বাংলাদেশি নাগরিক অশোককুমার দে নামে এক ব্যক্তির বিষয়ে বিস্ফোরক তথ্য। সে বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal) নারী ও শিশু পাচার করত। কোটি কোটি টাকার সোনা ও নারী পাচারের এক বড় চাঁই ধরা পড়তে চলেছে (Bangladesh) বাংলাদেশে।
বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ সোনার চোরাচালান হচ্ছিল ভারতে। সেই পাচার রুখে দিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (BGB) রক্ষীরা। জানা যাচ্ছে সীমান্তের ওপারে পশ্চিমবঙ্গে এই বিপুল সোনা পাচার হচ্ছিল। ধৃতদের জেরা চলছে।
- কোটি কোটি টাকার সোনার চোরাচালান বাজেয়াপ্ত
- ১৬ কেজি ৫০০ গ্রাম ওজনের ১১২টি সোনার বার উদ্ধার করেছে বিজিবি
- উদ্ধার করা সোনার বাজারমূল্য ১৬ কোটি টাকা (বাংলাদেশি মূদ্রামান)
ফের বিপুল পরিমান সোনার চোরাচালান বন্ধ করল বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী (BGB) বাহিনী। ভারতে পাচারের সময় যশোরের বেনাপোলের আমড়াখালি এলাকায় ধরা পড়ে পাচারকারীরা।
অভিযানের পর ২১ বিজিবি ব্যাটালিয়নের লে. কর্নেল মিনহাজ আহমেদ সিদ্দিকি জানান, ভারতে সোনা পাচারের ঠিক আগেই পাচারকারীরা ধরা পড়ে। আটক পাচারকারীরা হচ্ছে চাঁদপুরের মতলব থানার মোবারকপুর গ্রামের মনু মিয়ার ছেলে ওমর ফারুক (২৭) ও একই গ্রামের গ্রামের বারেক সরকারের ছেলে ফরহাদ হোসেন (৩২) ।
বুধবার রাতে বাংলাদেশ সীমান্তে যশোরের বেনাপোলের আমড়াখালি থেকে বিপুল পরিমান সোনা পাচার হয়ে ভারতে যাচ্ছে এই গোপন খবর পায় বিজিবি। অভিযান চালিয়ে সাড়ে ১৬ কেজি সোনা সহ দুই পাচারকারীকে আটক করে।
জেরায় উঠে এসেছে, চোরাই একাংশের মালিক স্থানীয় বড় আচড়া গ্রামের ক্ষীতিষচন্দ্র্র দে’র পুত্র অশোককুমার দে। তার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু পাাচারের অভিযোগ আছে বলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ জানিয়েছে।